‘নৌকা বাইচ’
বিশ্বকর্মা পূজা যখন হয় বিশ্বজুরে,
নৌকা বাইচের কথা তখন সবার মণে পড়ে।
আমাদের নৌকা বাইচ হয় ভাঙ্গায় কুমার গাঙে,
কী মনোহর মেলা বসে ভাঙ্গায় নানান রঙে-ঢঙে।
কুমার গাঙের কিনার ঘেষে বসে ভাঙ্গার হাট,
বিশ্বকর্মা পূজা এলে মিলে বাইচের মেলা বিরাট।
মাটির তৈরি যত হাড়ি-পাতিল,
কাঠের ফার্নিচার আর শোলার গাঙচিল।
মাটির তৈরি গরু,ঘোড়া,মহিষ, বাঁশি পুতুল,
আরো থাকে শিশুদের অতিপ্রিয় কাগজের ফুল।
চারিদিকে বাজে ঢোল তাক ঢুমা ঢুম-ঢুম,
মেলায় আসলে মণে পড়ে যায় কেনাকাটার ধুম।
জিলাপি,রসগোল্লা চমচম,দানাদার-
সেরা মিষ্টি ল্যাঞ্চা - দানাদার।।
‘বাবাকে হারাই’
মৃত্যু শয্যায় শুয়ে বাবায়
ভাবছেন আগুপিছু,
লাভ কি হলো আসা -যাওয়ায়
জীবনটাই মিছু ।
বাবা আমায় বললেন ডেকে
“শুনো নওয়াব মিয়া,
আমি যাচ্ছি জগৎ থেকে
চির বিদায় নিয়া ”।
আমি বলি একি কথা!
মনে লাগে ভয় ,
বুকে জাগে দারুন ব্যথা
না জানি কি হয়।
হঠাৎ করে চক্ষু তার
বন্ধ হয়ে যায়,
পলকেতে হয় ভবপার
মরি হায়রে হায়।
এমন ভাবে বলে -কয়ে
বিদায় নিবেন বাবা
আমি বড় সন্তান হয়ে
পারিনি তা ভাবা ।
সত্যি, বাবা গেলেন চলে
আর না এলেন ফিরে ,
পাব কি তারে জলে স্থলে
দেশ-বিদেশে ঘুরে।
ভাবছেন আগুপিছু,
লাভ কি হলো আসা -যাওয়ায়
জীবনটাই মিছু ।
বাবা আমায় বললেন ডেকে
“শুনো নওয়াব মিয়া,
আমি যাচ্ছি জগৎ থেকে
চির বিদায় নিয়া ”।
আমি বলি একি কথা!
মনে লাগে ভয় ,
বুকে জাগে দারুন ব্যথা
না জানি কি হয়।
হঠাৎ করে চক্ষু তার
বন্ধ হয়ে যায়,
পলকেতে হয় ভবপার
মরি হায়রে হায়।
এমন ভাবে বলে -কয়ে
বিদায় নিবেন বাবা
আমি বড় সন্তান হয়ে
পারিনি তা ভাবা ।
সত্যি, বাবা গেলেন চলে
আর না এলেন ফিরে ,
পাব কি তারে জলে স্থলে
দেশ-বিদেশে ঘুরে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন