বিপ্লব কুমার দাস (শাওন)ঃ ফরিদপুর
জেলার সদরপুর উপজেলায় নামমাত্র একটি স্টেডিয়াম রয়েছে। স্টেডিয়ামের যে
অবকাঠামো থাকার কথা তার কোনটিই এখানে নেই। ছোট্র একটি মাঠ থাকলেও সেটি
খেলাধুলার করারও অনুপযোগী। দু’দিকে সীমানা প্রাচীর থাকলে বাকি দু’দিকে
অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে। স্টেডিয়ামটিতে বসার কোন গ্যালারী নেই। দিনের বেশীর
ভাগ সময় এবং সন্ধ্যার পর মাদকসেবীদের আড্ডাস্থল হিসাবে ব্যবহƒত হচ্ছে।
দীর্ঘদিন ধরে এমন অবস্থা চলার কারনে স্থানীয়দের মাঝে রয়েছে ব্যাপক ক্ষোভ।
বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়রা একাধিকবার উপজেলা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করে
ব্যবস্থা নেবার কথা বললেও কাজের কাজ কিছুই হচ্ছেনা। ফলে এলাকার বেশ কয়েকজন
উদ্যোগী ব্যক্তি হাল ছেড়ে দিয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, এরশাদের আমলে উপজেলা গঠিত হলে সদরপুর বাজারের কাছে ৫০ শতাংশ জমি রাখা হয স্টেডিয়ামটির নামে। দীর্ঘদিন ধরে স্টেডিয়ামের মাঠটির বেশীর ভাগ দখলে রেখে ব্যবসায়ীরা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেন। তাছাড়া সপ্তাহের বাজার বসতো এখানে। বিভিন্ন সভা-সমাবেশ করা হতো এ মাঠে। স্টেডিয়ামটির বড় একটি জায়গা দখল করে গড়ে তোলা হয়েছিল মাইক্রো ও ভ্যান স্ট্যান্ড। দিনের পর দিন বেশীর ভাগ জায়গা দখল হয়ে যাওয়ায় মাঠটি রক্ষার জন্য কয়েকজন ক্রিড়ামোদী ব্যক্তি এগিয়ে আসেন। তারা বিভিন্ন সময় মাঠটি দখলমুক্ত করতে উদ্যোগ গ্রহন করেন। কিন্তু উপজেলা প্রশাসনের অসহযোগীতার কারনে সে উদ্যোগ ভেস্তে যায়। গত বছর দুয়েক আগে মাঠটি রক্ষার জন্য উপজেলা প্রশাসনের তরফ থেকে মাঠের দু পাশে সীমানা প্রাচীর করে দেয়া হয়।
কিন্তু অপর দুপাশে ফাঁকা থাকায় স্থানীয় কয়েকজন ব্যবসায়ী বেশকিছু অংশ জায়গা এখনও দখল করে রেখেছে। এ মাঠে কোন খেলাধূলা না হওয়ায় এককথায় মাঠটি অকেজো অবস্থায় রয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এটি নামে স্টেডিয়াম হলেও আসলে এটিকে খেলার মাঠ বলাই ভালো। স্টেডিয়াম করতে হলে অনেক বড় জায়গার দরকার হয়। কিন্তু এখানে খেলার মতো কোন জায়গা নেই। ফুটবল, ক্রিকেট, হকি খেলার মতো জায়গা নেই এখানে। এ মাঠে শুধুমাত্র কাবাডি কিংবা ব্যাডমিন্টন খেলা হতে পারে। তাছাড়া খেলা দেখার জন্য বসার কোন ব্যবস্থা নেই। মাঠটির তিন পাশে সরকারী রাস্তা থাকায় কালভদ্রে কোন খেলা হলে সেখানে দাঁড়িয়েই খেলা দেখতে হয়।
স্থানীয়রা জানান, এরশাদের আমলে উপজেলা গঠিত হলে সদরপুর বাজারের কাছে ৫০ শতাংশ জমি রাখা হয স্টেডিয়ামটির নামে। দীর্ঘদিন ধরে স্টেডিয়ামের মাঠটির বেশীর ভাগ দখলে রেখে ব্যবসায়ীরা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেন। তাছাড়া সপ্তাহের বাজার বসতো এখানে। বিভিন্ন সভা-সমাবেশ করা হতো এ মাঠে। স্টেডিয়ামটির বড় একটি জায়গা দখল করে গড়ে তোলা হয়েছিল মাইক্রো ও ভ্যান স্ট্যান্ড। দিনের পর দিন বেশীর ভাগ জায়গা দখল হয়ে যাওয়ায় মাঠটি রক্ষার জন্য কয়েকজন ক্রিড়ামোদী ব্যক্তি এগিয়ে আসেন। তারা বিভিন্ন সময় মাঠটি দখলমুক্ত করতে উদ্যোগ গ্রহন করেন। কিন্তু উপজেলা প্রশাসনের অসহযোগীতার কারনে সে উদ্যোগ ভেস্তে যায়। গত বছর দুয়েক আগে মাঠটি রক্ষার জন্য উপজেলা প্রশাসনের তরফ থেকে মাঠের দু পাশে সীমানা প্রাচীর করে দেয়া হয়।
কিন্তু অপর দুপাশে ফাঁকা থাকায় স্থানীয় কয়েকজন ব্যবসায়ী বেশকিছু অংশ জায়গা এখনও দখল করে রেখেছে। এ মাঠে কোন খেলাধূলা না হওয়ায় এককথায় মাঠটি অকেজো অবস্থায় রয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এটি নামে স্টেডিয়াম হলেও আসলে এটিকে খেলার মাঠ বলাই ভালো। স্টেডিয়াম করতে হলে অনেক বড় জায়গার দরকার হয়। কিন্তু এখানে খেলার মতো কোন জায়গা নেই। ফুটবল, ক্রিকেট, হকি খেলার মতো জায়গা নেই এখানে। এ মাঠে শুধুমাত্র কাবাডি কিংবা ব্যাডমিন্টন খেলা হতে পারে। তাছাড়া খেলা দেখার জন্য বসার কোন ব্যবস্থা নেই। মাঠটির তিন পাশে সরকারী রাস্তা থাকায় কালভদ্রে কোন খেলা হলে সেখানে দাঁড়িয়েই খেলা দেখতে হয়।
স্টেডিয়ামটির চারপাশে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী
প্রতিদিনই পসড়া সাজিয়ে বসেন। তাছাড়া স্টেডিয়ামটির প্রধান ফটকের সামনে
রিকশা-ভ্যান রাখা হয়। স্টেডিয়ামটির বেদখলকৃত জায়গা উদ্ধার করে এর সৌন্দর্য
বৃদ্ধি এবং ছোট আকারে গ্যালারী তৈরী করার দাবী সদরপুরবাসীর।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন