স্টাফ রিপোর্টারঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় হয়রানির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছেন উপজেলাধীন চরনারানদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আনন্দ কুমার সাহা।
আজ বৃহস্পতিবার (১৯-০৫-১৬) সকাল ১১টায় স্থানীয় সকল সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ঐ শিক্ষক লিখিত অভিযোগে জানান, সরকারী নিয়মনিতী ও বিধিমালা অনুসরন করে চাঁদড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্র/ছাত্রীদের প্রাইভেট পড়াই। এর সুবাদে উপজেলার পাচুড়িয়া ইউনিয়ন এর চাঁদড়া গ্রামের সুভাষ চন্দ্র মিত্র’র ছেলে হারান কুমার মিত্র নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন সময় আমার কাছে টাকা দাবী করে এবং খাবার খেতে চায়। গত ১৫ মে শনিবার সাড়ে ৭টায় আমার প্রাইভেট পড়ানোর স্থানে গিয়ে আমার কাছে ৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবী করেন। আমি তার দাবী পূরণ না করায় তিনি আমার প্রাইভেট পড়ানো বন্ধ করে দেন।
এ ছাড়াও তার বিরুদ্ধে আলফাডাঙ্গা থানায় একটি বানোয়াট ও মিথ্যা মামলা করার জন্য লিখিত অভিযোগ দিয়েছে বলেও সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন।
এ ব্যাপারে থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) মো. খলিলুর রহমান অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টির তদন্ত চলছে তবে ঐ শিক্ষক পুলিশের কোন হয়রানির স্বীকার হবে না।
এ বিষয়ে হারান মিত্র মুঠোফোনে সাংবাদিকদের জানান, আমি কোন টাকা নেইনাই তবে শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিয়েছি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আমি সাপ্তাহিক সময়ের ভাবনা পত্রিকার আলফাডাঙ্গা প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করি।
সময়ের ভাবনা মফস্বল সম্পাদক তৈয়াবুর রহমান কিশোর বলেন, হারান মিত্র নামে আলফাডাঙ্গায় আমাদের কোন প্রতিনিধি নেই।
এ ব্যাপারে প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. সেকেন্দার আলম বলেন, হারান মিত্র নামে প্রেসক্লাবে কোন সদস্য নেই।
উল্লেখ্য, বোয়ালমারী উপজেলার কাটাগড় গ্রামের আঃ রহমান সাংবাদিকদের জানান, হারান মিত্র সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে আমাকে মিথ্যা ভয়ভীতি দেখিয়ে ২৫(পঁচিশ) শত টাকা নিয়েছেন। এ ছাড়াও হারান মিত্র রুদ্রবানা গ্রামে হাদী ফারুক এর কাছ থেকে জর্জ কোর্টের তদন্ত অফিসার পরিচয় দিয়ে ১৫ ( পনের) শত টাকা নিয়েছেন। বেলবানা গ্রামের সিদ্দিক মশল্লীর মেয়ের বাল্য বিবাহের কথা বলে ৭ (সাত) শত টাকা ও আড়পাড়া, কোনাগ্রাম সহ বিভিন্ন স্থান থেকে দির্ঘ দিন ধরে বিভিন্ন মিথ্যা ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা হাতিয়ে নিয়েছে বলে আরও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৯-০৫-১৬) সকাল ১১টায় স্থানীয় সকল সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ঐ শিক্ষক লিখিত অভিযোগে জানান, সরকারী নিয়মনিতী ও বিধিমালা অনুসরন করে চাঁদড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্র/ছাত্রীদের প্রাইভেট পড়াই। এর সুবাদে উপজেলার পাচুড়িয়া ইউনিয়ন এর চাঁদড়া গ্রামের সুভাষ চন্দ্র মিত্র’র ছেলে হারান কুমার মিত্র নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন সময় আমার কাছে টাকা দাবী করে এবং খাবার খেতে চায়। গত ১৫ মে শনিবার সাড়ে ৭টায় আমার প্রাইভেট পড়ানোর স্থানে গিয়ে আমার কাছে ৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবী করেন। আমি তার দাবী পূরণ না করায় তিনি আমার প্রাইভেট পড়ানো বন্ধ করে দেন।
এ ছাড়াও তার বিরুদ্ধে আলফাডাঙ্গা থানায় একটি বানোয়াট ও মিথ্যা মামলা করার জন্য লিখিত অভিযোগ দিয়েছে বলেও সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন।
এ ব্যাপারে থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) মো. খলিলুর রহমান অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টির তদন্ত চলছে তবে ঐ শিক্ষক পুলিশের কোন হয়রানির স্বীকার হবে না।
এ বিষয়ে হারান মিত্র মুঠোফোনে সাংবাদিকদের জানান, আমি কোন টাকা নেইনাই তবে শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিয়েছি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আমি সাপ্তাহিক সময়ের ভাবনা পত্রিকার আলফাডাঙ্গা প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করি।
সময়ের ভাবনা মফস্বল সম্পাদক তৈয়াবুর রহমান কিশোর বলেন, হারান মিত্র নামে আলফাডাঙ্গায় আমাদের কোন প্রতিনিধি নেই।
এ ব্যাপারে প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. সেকেন্দার আলম বলেন, হারান মিত্র নামে প্রেসক্লাবে কোন সদস্য নেই।
উল্লেখ্য, বোয়ালমারী উপজেলার কাটাগড় গ্রামের আঃ রহমান সাংবাদিকদের জানান, হারান মিত্র সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে আমাকে মিথ্যা ভয়ভীতি দেখিয়ে ২৫(পঁচিশ) শত টাকা নিয়েছেন। এ ছাড়াও হারান মিত্র রুদ্রবানা গ্রামে হাদী ফারুক এর কাছ থেকে জর্জ কোর্টের তদন্ত অফিসার পরিচয় দিয়ে ১৫ ( পনের) শত টাকা নিয়েছেন। বেলবানা গ্রামের সিদ্দিক মশল্লীর মেয়ের বাল্য বিবাহের কথা বলে ৭ (সাত) শত টাকা ও আড়পাড়া, কোনাগ্রাম সহ বিভিন্ন স্থান থেকে দির্ঘ দিন ধরে বিভিন্ন মিথ্যা ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা হাতিয়ে নিয়েছে বলে আরও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন