অশোক সাহা (শ্যাম)ঃ-অপহরনের ৬ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো খোঁজ মেলেনি ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ঘারুয়া ইউনিয়নের চৌকিঘাটা গ্রামের ভুসিমাল ব্যবসায়ী কলম মাতুব্বরের (২৩)। ছেলেকে হারিয়ে একেবারেই দিশেহারা হয়ে পড়েছেন বাবা জালাল মাতুব্বর ও মা জাহানারা বেগম। এখনও তারা ছেলের ফিরে আসার পথপানে বসে আছেন। অপহরনের এ ঘটনায় একটি মামলা হলেও পুলিশ রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত ২০১৫ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ব্যবসায়ী কলম মাতুব্বর বাড়ী থেকে বের হয়ে কিছুদুর যাবার পর অপহরনের শিকার হয়। কয়েকজন দুবৃর্ত্ত তাকে অপহরন করে নিয়ে যায়। এরপর থেকে কলমের আর কোন খোঁজ পায়নি তার পরিবারের স্বজনেরা। এ ঘটনার পর ৪জনকে আসামী করে ভাঙ্গা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
পুলিশ বেশকিছু দিন পর অভিযুক্তদের আটক করলেও ‘রহস্যজনক’ কারনে তারা সকলেই ছাড়া পেয়ে যায়। আসামীরা এখন কলমের পরিবারের সদস্যদের মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কলমের বাবা জালাল মাতুব্বর জানান, দীর্ঘদিন ধরে ছেলের খোঁজ না পেয়ে তারা মানবেতর ভাবে দিন কাটাচ্ছেন। আসামীরা একের পর এক হুমকি দিচ্ছে। মামলা তুলে না নিলে কঠিন পরিনতি ভোগ করতে হবে বলে জানিয়েছে। ছেলেকে উদ্ধারের বিষয়ে একাধিক বার থানায় গেলেও পুলিশ কোন সহযোগীতা করছেন না। ছেলেকে হারিয়ে কলমের মা জাহানারা বেগম এখন পাগল প্রায়। ছেলের ফিরে আসার পথপানে তিনি এখনো বসে আছেন। কাউকে দেখলেই হাউমাউ করে কেঁদে উঠেন। তোমরা আমার ছেলেডারে আইন্যা দ্যাও। লাশ না দ্যাও, হাড়গোড় দ্যাও। আমি হেইগুলাই নিয়াই কবর দিমু।
অপহরন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ভাঙ্গা থানার এসআই শাখাওয়াত হোসেন বলেন, আসামীদের বিভিন্ন সময় আটক করা হয়েছে। বর্তমানে তারা জামিনে আছে। অপহরনের সাথে প্রকৃত পক্ষে যারা জড়িত তাদের আটকের চেষ্টা চলছে।
জানা গেছে, বিগত ২০১৫ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ব্যবসায়ী কলম মাতুব্বর বাড়ী থেকে বের হয়ে কিছুদুর যাবার পর অপহরনের শিকার হয়। কয়েকজন দুবৃর্ত্ত তাকে অপহরন করে নিয়ে যায়। এরপর থেকে কলমের আর কোন খোঁজ পায়নি তার পরিবারের স্বজনেরা। এ ঘটনার পর ৪জনকে আসামী করে ভাঙ্গা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
পুলিশ বেশকিছু দিন পর অভিযুক্তদের আটক করলেও ‘রহস্যজনক’ কারনে তারা সকলেই ছাড়া পেয়ে যায়। আসামীরা এখন কলমের পরিবারের সদস্যদের মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কলমের বাবা জালাল মাতুব্বর জানান, দীর্ঘদিন ধরে ছেলের খোঁজ না পেয়ে তারা মানবেতর ভাবে দিন কাটাচ্ছেন। আসামীরা একের পর এক হুমকি দিচ্ছে। মামলা তুলে না নিলে কঠিন পরিনতি ভোগ করতে হবে বলে জানিয়েছে। ছেলেকে উদ্ধারের বিষয়ে একাধিক বার থানায় গেলেও পুলিশ কোন সহযোগীতা করছেন না। ছেলেকে হারিয়ে কলমের মা জাহানারা বেগম এখন পাগল প্রায়। ছেলের ফিরে আসার পথপানে তিনি এখনো বসে আছেন। কাউকে দেখলেই হাউমাউ করে কেঁদে উঠেন। তোমরা আমার ছেলেডারে আইন্যা দ্যাও। লাশ না দ্যাও, হাড়গোড় দ্যাও। আমি হেইগুলাই নিয়াই কবর দিমু।
অপহরন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ভাঙ্গা থানার এসআই শাখাওয়াত হোসেন বলেন, আসামীদের বিভিন্ন সময় আটক করা হয়েছে। বর্তমানে তারা জামিনে আছে। অপহরনের সাথে প্রকৃত পক্ষে যারা জড়িত তাদের আটকের চেষ্টা চলছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন