মো. মুজাহিদুল ইসলাম নাঈমঃ প্রধান শিক্ষক উপজেলা সদরে গেছেন মাসিক সভায়। সুযোগটা নিলেন বাকি দুই শিক্ষক। তারা প্রথম ক্লাস নিয়েই ছুটি দিয়ে দেন শিক্ষার্থীদের। এরপর স্কুলে তালা ঝুলিয়ে চলে যান নিজের কাজে।
ঘটনাটি ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার বানা ইউনিয়নের ৪৮ নম্বর কঠুরাকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। নির্ধারিত সময়ের আগে শিক্ষার্থীদের ছুটি দিয়ে স্কুল বন্ধ করে দেয়ায় সংশ্লিষ্ট দুই সহকারী শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে উপজেলা শিক্ষা অফিস।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ঈদের ছুটির আগে বৃহস্পতিবার ছিল শেষ কর্মদিবস। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রওশন আরা বেগম উপজেলা মাসিক সভায় গিয়েছিলেন। স্কুলে ছিলেন সহকারী শিক্ষক মোসা. লাবনী খানম ও মোসা. ইয়াসমিন। তারা সকাল ১০টায় স্কুলে গিয়ে হাজিরা খাতায় সই করে প্রথম ক্লাস নেন। এরপর শিক্ষার্থীদের ছুটি দিয়ে স্কুল বন্ধ করে চলে যান। কিন্তু বিধি বাম। এ খবর চলে যায় উপজেলা শিক্ষা অফিসে। কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) জারি হয় ওই দুই শিক্ষকের নামে। আগামী ৭ দিনের কর্মদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব চেয়েছেন শিক্ষা অফিস।
জানতে চাইলে শিক্ষক লাবনী খানম ও ইয়াসমিন বলেন, স্কুল বন্ধ রাখলে এ ধরনের ঘটনা ঘটবে তা আমরা বুঝতে পারেননি।
এ ব্যাপারে কঠুরাকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) রওশন আরা বেগম বলেন, ‘আমি দুই শিক্ষককে স্কুলে রেখে উপজেলা মাসিক মিটিংয়ে আসি। এ সুযোগে তারা স্কুল বন্ধ করে চলে যান। এ ব্যাপারে নিউজ না করার জন্য সাংবাদিকদের অনুরোধ করেন তিনি।
জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মুন্সি রুহুল আসলাম বলেন, ঘটনার সত্যতা পেয়ে ওই দুই শিক্ষককে শোকজ করা হয়েছে। তাদের জবাব পাওয়ার পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ঘটনাটি ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার বানা ইউনিয়নের ৪৮ নম্বর কঠুরাকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। নির্ধারিত সময়ের আগে শিক্ষার্থীদের ছুটি দিয়ে স্কুল বন্ধ করে দেয়ায় সংশ্লিষ্ট দুই সহকারী শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে উপজেলা শিক্ষা অফিস।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ঈদের ছুটির আগে বৃহস্পতিবার ছিল শেষ কর্মদিবস। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রওশন আরা বেগম উপজেলা মাসিক সভায় গিয়েছিলেন। স্কুলে ছিলেন সহকারী শিক্ষক মোসা. লাবনী খানম ও মোসা. ইয়াসমিন। তারা সকাল ১০টায় স্কুলে গিয়ে হাজিরা খাতায় সই করে প্রথম ক্লাস নেন। এরপর শিক্ষার্থীদের ছুটি দিয়ে স্কুল বন্ধ করে চলে যান। কিন্তু বিধি বাম। এ খবর চলে যায় উপজেলা শিক্ষা অফিসে। কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) জারি হয় ওই দুই শিক্ষকের নামে। আগামী ৭ দিনের কর্মদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব চেয়েছেন শিক্ষা অফিস।
জানতে চাইলে শিক্ষক লাবনী খানম ও ইয়াসমিন বলেন, স্কুল বন্ধ রাখলে এ ধরনের ঘটনা ঘটবে তা আমরা বুঝতে পারেননি।
এ ব্যাপারে কঠুরাকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) রওশন আরা বেগম বলেন, ‘আমি দুই শিক্ষককে স্কুলে রেখে উপজেলা মাসিক মিটিংয়ে আসি। এ সুযোগে তারা স্কুল বন্ধ করে চলে যান। এ ব্যাপারে নিউজ না করার জন্য সাংবাদিকদের অনুরোধ করেন তিনি।
জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মুন্সি রুহুল আসলাম বলেন, ঘটনার সত্যতা পেয়ে ওই দুই শিক্ষককে শোকজ করা হয়েছে। তাদের জবাব পাওয়ার পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন