স্টাফ রিপোর্টার ঃ মা’র হাতে বটির কোপ খেয়ে শিশু কন্যা আছিয়া (১০) গুরুত্বর আহত হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। অভিমানী মা তাসলিমা বেগম(৪০) মেয়ের এ অবস্থা দেখে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা পৌর-এলাকা ভরমিঠাপুর গ্রামে গত শনিবার (২৪-০৯-১৬) বেলা ৪ টার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে।
খবর পেয়ে আছিয়ার পিতা মো. কুবাদ মেম্বার তাকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রো আনে। পরে হাসপাতালের কর্মরত ডাক্তার শিশুটির অবস্থা খারাপ হওয়ায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দিয়েছেন।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, আলফাডাঙ্গা পৌর-এলাকা ভরমিঠাপুর গ্রামে ওয়ার্ড মেম্বার মো. কুবাদ মিয়ার পাশে বাড়ি মাবিয়া বেগমের ঘরে শুক্রবার শিশু আছিয়া সহ অনেকে টিভি দেখতে যায়। টিভি দেখে আছিয়া চলে গেলে মাবিয়ার পনারশত টাকা হারিয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ করেন। শিশুটির মা তাসলিমা বেগম রাগ করে মেয়েকে ডেকে নিয়ে ধারালো বটি দিয়ে তার ডান হাতের কজ্বির উপর কোপ মারে। উক্ত কোপে শিশুটির ডান হাত দুই খন্ড হয়ে যায়।
এ ব্যাপারে কর্মরত ডাক্তার পূর্ন চন্দ্র দাস বলেন, শিশুটিকে হাসপাতালে আনলে তার অবস্থা খারাপ থাকায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফাট করা হয়েছে।
আছিয়ার পিতা মো. কুবাদ মেম্বার সাংবাদিকদের জানান, আমার ২য় স্ত্রী তাসলিমা রাগা-রাগি করে মেয়ে সাথে অভিমানে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
খবর পেয়ে আছিয়ার পিতা মো. কুবাদ মেম্বার তাকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রো আনে। পরে হাসপাতালের কর্মরত ডাক্তার শিশুটির অবস্থা খারাপ হওয়ায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দিয়েছেন।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, আলফাডাঙ্গা পৌর-এলাকা ভরমিঠাপুর গ্রামে ওয়ার্ড মেম্বার মো. কুবাদ মিয়ার পাশে বাড়ি মাবিয়া বেগমের ঘরে শুক্রবার শিশু আছিয়া সহ অনেকে টিভি দেখতে যায়। টিভি দেখে আছিয়া চলে গেলে মাবিয়ার পনারশত টাকা হারিয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ করেন। শিশুটির মা তাসলিমা বেগম রাগ করে মেয়েকে ডেকে নিয়ে ধারালো বটি দিয়ে তার ডান হাতের কজ্বির উপর কোপ মারে। উক্ত কোপে শিশুটির ডান হাত দুই খন্ড হয়ে যায়।
এ ব্যাপারে কর্মরত ডাক্তার পূর্ন চন্দ্র দাস বলেন, শিশুটিকে হাসপাতালে আনলে তার অবস্থা খারাপ থাকায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফাট করা হয়েছে।
আছিয়ার পিতা মো. কুবাদ মেম্বার সাংবাদিকদের জানান, আমার ২য় স্ত্রী তাসলিমা রাগা-রাগি করে মেয়ে সাথে অভিমানে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন