আলফাডাঙ্গা প্রতিনিধি ঃ আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে সামনে রেখে ফরিদপুরের
আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়নে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রার্থীরা মরিয়া হয়ে
ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ভোট প্রার্থনা করছেন। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে
বাজার ও গ্রামের প্রতিটি জায়গায় নির্বাচনের ঝড় বইছে। আলফাডাঙ্গা সদর
ইউনিয়নে ভোটের যুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবেন আলফাডাঙ্গা উপজেলা
আওয়ামীলীগের সিনিয়র যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও বার বার নির্বাচিত ইউপি
চেয়ারম্যান সাবেক তুখোড় ছাত্রনেতা এ.কে.এম আহাদুল হাসান আহাদ ও আওয়ামীলীগ
নেতা আব্দুল রাজ্জাক শেখ।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, বার বার নির্বাচিত স্বর্নপদক প্রাপ্ত চেয়ারম্যান আহাদুল হাসান আহাদ ব্যাপক ভোটের ব্যবধানে জয়ের মালা সিনিয়ে আনবেন বলে তৃণমূলের সাধারন ভোটার,সুশিল সমাজ ও রাজনীতিবীদদের দাবী।
স্থানীয় পর্যায়ের আওয়ামীলীগ নেতারা বলেন, আহাদের পিতা মরহুম আবু বক্কর মিয়া একেধারে ৩২ বছর সুনামের শহিদ ইউপি চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার ছোট ভাই জাহিদুল হাসান জাহিদ বোয়ালমারী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ন আহবায়ক হিসাবে ৬বছর দায়িত্বে ছিলেন, জাহিদ আলফাডাঙ্গা উপজেলা শাখার ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এবং বর্তমান আলফাডাঙ্গা উপজেলা যুবলীগের অন্যতম সদস্য। আহাদ স্বরনীয় কৃতিত্বর মধ্যে রয়েছে এলাকায় রাস্তা-ঘাট,স্কুল কলেজ,মাদ্রাসা ও সামাজিক কর্মকান্ড প্রশংসনীয়। তিনি ছাত্র জীবন থেকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রেণীত। ১৯৭৮ সালে ৮ম শ্রেনীর ছাত্র থাকা কালীন সময় ছাত্র নেতা হিসাবে নেতৃত্ব দেন। ছাত্র সংগঠনকে সক্রিয় ভাবে রাজনৈতিক চাঙ্গা করতে গিয়ে বাধার সম্মূখিন পেরিয়ে ছাত্র সংগঠনকে শক্তিশালি করেছেন। ১৯৮৮ সালে সাবেক সংসদ সদস্য শাহ মোঃ আবু জাফর যখন জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন তখন আলফাডাঙ্গা উপজেলার সকল ইউপি চেয়ারম্যান জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন। তখন আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগ এর দুরদিনে হাল ধরেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি হারেজ উদ্দিন আহম্মেদ,সাধারন সম্পাদক মরহুম ইদ্দ্রিস হোসেন তালুকদার ও বর্তমান আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক নুরুল বাসার মিয়া। আহাদএর এই বিরল সাহসীকতার কৃতিত্বে তিনি ১৯৯০ সালে জাতীয় পার্টির শ্বৈরাচারী এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে ছাত্র নেতৃত্বে অগ্রনী ভূমিকা পালন করায় বোয়ালমারী সরকারী কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন। শুধু তাই নয় ১৯৯১ সালে বোয়ালমারী সরকারী কলেজের আহাদ-মিলন পরিষদের ভিপি নির্বাচিত হন। এ ছাড়াও আলফাডাঙ্গা উপজেলা ছাত্রলীগের কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাহী সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে উপজেলা আওয়ামীলীগের গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক পদে অধিষ্ঠিত হন। বর্তমানে উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র যুগ্ন সাধারন সম্পাদক পদে রয়েছেন। এরপর ১৯৯৭ সালে প্রথম ইউপি নির্বাচনে তিনি কনিষ্ট বয়সে বর্তমান আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস এম আকরাম হোসেনকে পরাজিত করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর, গরীব-দুঃখি মেহনতী মানুষের সর্বোচ্ছ সেবা প্রদান সহ শিক্ষার মান উন্নয়ন ও সামাজিক কাজে বিরল ভুমিকা পালন করেন। তিনি চেয়ারম্যান হিসাবে বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডে সংশ্লিষ্ট্র থাকার কারনে ইউনিয়নের সর্র্বস্তরের জনসাধারন পূনুরায় আবারও তাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্থাবায়ন করার লক্ষে যথেষ্ট অবদান রয়েছে। ইহা ছাড়াও তিনি ন্যায় পরায়ন,নীতিবান,শততা এবং আদর্শবান সফল চেয়ারম্যান পদবিতে ভুষিত হওয়ায় সরকার কর্তৃক শ্রেষ্ট চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে বিশেষ অবদানের জন্য মাদার তেরেসাঁ , রুর্যাল জার্নালিষ্ট্র ফাউন্ডেশন (আরজেএফ), রুর্যাল কালচারাল একাডেমির শ্রেষ্ট চেয়ারম্যান হিসাবে স্বর্ণ পদক লাভ করেন। ১৯৯৯ সালে ২৫ মার্চ আলফাডাঙ্গা এজেড পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে আওয়ামীলীগের এক বিশাল জনসভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী এবং আওয়ামীলীগরে সুযোগ্য সাধারন সম্পাদক মোঃ জিল্লুর রহমান। তার উপস্থিত্বে উক্ত জনসভায় দলীয় কর্মকান্ডকে শক্তিশালী করা এবং আধুনিক আলফাডাঙ্গা গড়ার লক্ষে একটি সরকারী কলেজ, একটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি বালিকা বিদ্যালয় সরকারী সহ আলফাডাঙ্গা উপজেলা সদরকে পৌসভার আওতায় আনার দাবী করেন আহাদুল হাচান আহাদ। এ সময় তরুন যুবক আহাদ চেয়ারম্যানের বলিষ্ট্র ও সাংগঠনিক বক্তব্যে প্রধান অতিথি খুশি হয়ে জিল্লুর রহমান তার বক্তব্যে আহাদকে পিচ্ছি চেয়ারম্যান হিসাবে আখ্যায়িত করেন এবং আহাদ চেয়ারম্যানের চাওয়া দাবী গুলো পূরণ করেন। তিনি ২০১৫ সালে ২৭ মার্চ সিংগাপুর ও ফিলিপাইন ১০ দিনের সরকারী সফরে যান। নাম প্রকাশে অনিচ্চু’ক এক মুক্তিযোদ্ধা বলেন, নৌকার টিকিট না পেলেও আহাদ বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন। উপজেলা আওয়ামীলীগের গুরুত্বপূর্ন পদে থাকা এক নেতা বলেন, সার্বিক বিবেচনা করে দলের মনোনয়ন আহাদকেই দেওয়া হবে। জানতে চাইলে আহাদুল হাসান আহাদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করি। দলের দূর্দিনে আমার যথেষ্ট অবদান রয়েছে। তাই আমিই দলের মনোনয়ন পাব ইনশাআল্লাহ্।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, বার বার নির্বাচিত স্বর্নপদক প্রাপ্ত চেয়ারম্যান আহাদুল হাসান আহাদ ব্যাপক ভোটের ব্যবধানে জয়ের মালা সিনিয়ে আনবেন বলে তৃণমূলের সাধারন ভোটার,সুশিল সমাজ ও রাজনীতিবীদদের দাবী।
স্থানীয় পর্যায়ের আওয়ামীলীগ নেতারা বলেন, আহাদের পিতা মরহুম আবু বক্কর মিয়া একেধারে ৩২ বছর সুনামের শহিদ ইউপি চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার ছোট ভাই জাহিদুল হাসান জাহিদ বোয়ালমারী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ন আহবায়ক হিসাবে ৬বছর দায়িত্বে ছিলেন, জাহিদ আলফাডাঙ্গা উপজেলা শাখার ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এবং বর্তমান আলফাডাঙ্গা উপজেলা যুবলীগের অন্যতম সদস্য। আহাদ স্বরনীয় কৃতিত্বর মধ্যে রয়েছে এলাকায় রাস্তা-ঘাট,স্কুল কলেজ,মাদ্রাসা ও সামাজিক কর্মকান্ড প্রশংসনীয়। তিনি ছাত্র জীবন থেকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রেণীত। ১৯৭৮ সালে ৮ম শ্রেনীর ছাত্র থাকা কালীন সময় ছাত্র নেতা হিসাবে নেতৃত্ব দেন। ছাত্র সংগঠনকে সক্রিয় ভাবে রাজনৈতিক চাঙ্গা করতে গিয়ে বাধার সম্মূখিন পেরিয়ে ছাত্র সংগঠনকে শক্তিশালি করেছেন। ১৯৮৮ সালে সাবেক সংসদ সদস্য শাহ মোঃ আবু জাফর যখন জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন তখন আলফাডাঙ্গা উপজেলার সকল ইউপি চেয়ারম্যান জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন। তখন আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগ এর দুরদিনে হাল ধরেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি হারেজ উদ্দিন আহম্মেদ,সাধারন সম্পাদক মরহুম ইদ্দ্রিস হোসেন তালুকদার ও বর্তমান আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক নুরুল বাসার মিয়া। আহাদএর এই বিরল সাহসীকতার কৃতিত্বে তিনি ১৯৯০ সালে জাতীয় পার্টির শ্বৈরাচারী এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে ছাত্র নেতৃত্বে অগ্রনী ভূমিকা পালন করায় বোয়ালমারী সরকারী কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন। শুধু তাই নয় ১৯৯১ সালে বোয়ালমারী সরকারী কলেজের আহাদ-মিলন পরিষদের ভিপি নির্বাচিত হন। এ ছাড়াও আলফাডাঙ্গা উপজেলা ছাত্রলীগের কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাহী সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে উপজেলা আওয়ামীলীগের গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক পদে অধিষ্ঠিত হন। বর্তমানে উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র যুগ্ন সাধারন সম্পাদক পদে রয়েছেন। এরপর ১৯৯৭ সালে প্রথম ইউপি নির্বাচনে তিনি কনিষ্ট বয়সে বর্তমান আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস এম আকরাম হোসেনকে পরাজিত করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর, গরীব-দুঃখি মেহনতী মানুষের সর্বোচ্ছ সেবা প্রদান সহ শিক্ষার মান উন্নয়ন ও সামাজিক কাজে বিরল ভুমিকা পালন করেন। তিনি চেয়ারম্যান হিসাবে বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডে সংশ্লিষ্ট্র থাকার কারনে ইউনিয়নের সর্র্বস্তরের জনসাধারন পূনুরায় আবারও তাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্থাবায়ন করার লক্ষে যথেষ্ট অবদান রয়েছে। ইহা ছাড়াও তিনি ন্যায় পরায়ন,নীতিবান,শততা এবং আদর্শবান সফল চেয়ারম্যান পদবিতে ভুষিত হওয়ায় সরকার কর্তৃক শ্রেষ্ট চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে বিশেষ অবদানের জন্য মাদার তেরেসাঁ , রুর্যাল জার্নালিষ্ট্র ফাউন্ডেশন (আরজেএফ), রুর্যাল কালচারাল একাডেমির শ্রেষ্ট চেয়ারম্যান হিসাবে স্বর্ণ পদক লাভ করেন। ১৯৯৯ সালে ২৫ মার্চ আলফাডাঙ্গা এজেড পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে আওয়ামীলীগের এক বিশাল জনসভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী এবং আওয়ামীলীগরে সুযোগ্য সাধারন সম্পাদক মোঃ জিল্লুর রহমান। তার উপস্থিত্বে উক্ত জনসভায় দলীয় কর্মকান্ডকে শক্তিশালী করা এবং আধুনিক আলফাডাঙ্গা গড়ার লক্ষে একটি সরকারী কলেজ, একটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি বালিকা বিদ্যালয় সরকারী সহ আলফাডাঙ্গা উপজেলা সদরকে পৌসভার আওতায় আনার দাবী করেন আহাদুল হাচান আহাদ। এ সময় তরুন যুবক আহাদ চেয়ারম্যানের বলিষ্ট্র ও সাংগঠনিক বক্তব্যে প্রধান অতিথি খুশি হয়ে জিল্লুর রহমান তার বক্তব্যে আহাদকে পিচ্ছি চেয়ারম্যান হিসাবে আখ্যায়িত করেন এবং আহাদ চেয়ারম্যানের চাওয়া দাবী গুলো পূরণ করেন। তিনি ২০১৫ সালে ২৭ মার্চ সিংগাপুর ও ফিলিপাইন ১০ দিনের সরকারী সফরে যান। নাম প্রকাশে অনিচ্চু’ক এক মুক্তিযোদ্ধা বলেন, নৌকার টিকিট না পেলেও আহাদ বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন। উপজেলা আওয়ামীলীগের গুরুত্বপূর্ন পদে থাকা এক নেতা বলেন, সার্বিক বিবেচনা করে দলের মনোনয়ন আহাদকেই দেওয়া হবে। জানতে চাইলে আহাদুল হাসান আহাদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করি। দলের দূর্দিনে আমার যথেষ্ট অবদান রয়েছে। তাই আমিই দলের মনোনয়ন পাব ইনশাআল্লাহ্।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন