মোঃ
মুজাহিদুল ইসলাম ঃ আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ফরিদপুর
আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত
হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে আলফাডাঙ্গার কামারগ্রামে মুন্সী বাড়ি প্রাঙ্গনে এ
সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি
আরিফুর রহমান দোলন। উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ ও
সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আরিফুর রহমান দোলন বলেন, ‘নৌকা প্রতীকের বিজয় মানে বাংলাদেশের বিজয়। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যে করেই হোক আমাদের নৌকার সম্মান রক্ষা করতে হবে। কারণ নৌকা জিতে গেলে বাংলাদেশ জিতে যায়।’
সরকারের উন্নয়ন কাজের তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে এই অঞ্চলের উন্নয়ন হয়। রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দিরের উন্নয়ন হয়। এই উন্নয়নকে অব্যাহত রাখতে হলে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। উন্নয়নের স্বার্থে নৌকাকে বিজয়ী করতে হবে।’
আরিফুর রহমান দোলন আরও বলেন, ‘যারা প্রকৃতই বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসে, আওয়ামী লীগকে ভালোবাসে তারা কখনোই মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে বিদ্রোহী হতে পারে না। যারা আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত মানে না বুঝতে হবে তারা দেশের স্বার্থে নয় নিজের স্বার্থে রাজনীতি করে।’
আলফাডাঙ্গাকে আওয়ামী লীগের দুর্গ উল্লেখ করে কৃষক লীগ নেতা বলেন, ‘মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের উপর আস্থা রেখে গোপালপুর ইউনিয়নে ইনামুল হাসানকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন। আগামী ২৮ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নৌকা প্রতীককে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করে মাননীয় নেত্রীর আস্থা এবং বিশ্বাসের সম্মান আমাদের রাখতে হবে। তা না হলে ভবিষ্যতে আমাদের বলার কিছু থাকবে না।’
তিনি বলেন, ‘২৮ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নৌকাকে বিজয়ী করতে পারলে আমাদের আরও দাবি-দাওয়া নিয়ে আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে যেতে পারব। আমাদের এলাকার উন্নয়নে আরও বেশি বেশি কাজ করতে পারব।’
সভায় গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মনিরুজ্জামান ইকু বলেন, ‘নৌকার সম্মান আমাদের গোটা আলফাডাঙ্গার সম্মান। আমাদের এই সম্মান রাখতে হবে। আমাদের গ্রামের গর্ব আরিফুর রহমান দোলন নৌকার জন্য, আওয়ামী লীগের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তার নেতৃত্বে আগামী ২৮ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নৌকার জয় নিশ্চিত হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম মিন্টু বলেন, ‘মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনা যোগ্য প্রার্থীকে নৌকা দিয়েছেন। তিনি খোঁজ খবর নিয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমরা যারা আওয়ামী লীগকে মনেপ্রাণে ধারণ করি তাদের কাজ হবে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে কাজ করা। যে বা যারা এর বিরোধিতা করবে তাদের চিনে রাখতে হবে। এরা স্বার্থপর। দল নয় নিজের স্বার্থেই এরা রাজনীতি করে।’
গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ইনামুল হাসান বলেন, ‘আমি সবাইকে কথা দিচ্ছি, আমি চেয়ারম্যান নির্বাচন হতে পারলে ইউনিয়ন পরিষদের কোনো কাজে দুর্নীতি, অনিয়ম করব না। দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেব না। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে একটি মডেল ইউনিয়ন পরিষদ গড়ে তুলব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার প্রতি যে আস্থা, বিশ্বাস রেখেছেন আমি যেন তার মর্যাদা ধরে রাখতে পারি এ জন্য আপনাদের কাছে দোয়া চাই, ভোট চাই।’
কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আরিফুর রহমান দোলন বলেন, ‘নৌকা প্রতীকের বিজয় মানে বাংলাদেশের বিজয়। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যে করেই হোক আমাদের নৌকার সম্মান রক্ষা করতে হবে। কারণ নৌকা জিতে গেলে বাংলাদেশ জিতে যায়।’
সরকারের উন্নয়ন কাজের তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে এই অঞ্চলের উন্নয়ন হয়। রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দিরের উন্নয়ন হয়। এই উন্নয়নকে অব্যাহত রাখতে হলে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। উন্নয়নের স্বার্থে নৌকাকে বিজয়ী করতে হবে।’
আরিফুর রহমান দোলন আরও বলেন, ‘যারা প্রকৃতই বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসে, আওয়ামী লীগকে ভালোবাসে তারা কখনোই মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে বিদ্রোহী হতে পারে না। যারা আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত মানে না বুঝতে হবে তারা দেশের স্বার্থে নয় নিজের স্বার্থে রাজনীতি করে।’
আলফাডাঙ্গাকে আওয়ামী লীগের দুর্গ উল্লেখ করে কৃষক লীগ নেতা বলেন, ‘মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের উপর আস্থা রেখে গোপালপুর ইউনিয়নে ইনামুল হাসানকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন। আগামী ২৮ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নৌকা প্রতীককে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করে মাননীয় নেত্রীর আস্থা এবং বিশ্বাসের সম্মান আমাদের রাখতে হবে। তা না হলে ভবিষ্যতে আমাদের বলার কিছু থাকবে না।’
তিনি বলেন, ‘২৮ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নৌকাকে বিজয়ী করতে পারলে আমাদের আরও দাবি-দাওয়া নিয়ে আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে যেতে পারব। আমাদের এলাকার উন্নয়নে আরও বেশি বেশি কাজ করতে পারব।’
সভায় গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মনিরুজ্জামান ইকু বলেন, ‘নৌকার সম্মান আমাদের গোটা আলফাডাঙ্গার সম্মান। আমাদের এই সম্মান রাখতে হবে। আমাদের গ্রামের গর্ব আরিফুর রহমান দোলন নৌকার জন্য, আওয়ামী লীগের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তার নেতৃত্বে আগামী ২৮ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নৌকার জয় নিশ্চিত হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম মিন্টু বলেন, ‘মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনা যোগ্য প্রার্থীকে নৌকা দিয়েছেন। তিনি খোঁজ খবর নিয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমরা যারা আওয়ামী লীগকে মনেপ্রাণে ধারণ করি তাদের কাজ হবে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে কাজ করা। যে বা যারা এর বিরোধিতা করবে তাদের চিনে রাখতে হবে। এরা স্বার্থপর। দল নয় নিজের স্বার্থেই এরা রাজনীতি করে।’
গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ইনামুল হাসান বলেন, ‘আমি সবাইকে কথা দিচ্ছি, আমি চেয়ারম্যান নির্বাচন হতে পারলে ইউনিয়ন পরিষদের কোনো কাজে দুর্নীতি, অনিয়ম করব না। দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেব না। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে একটি মডেল ইউনিয়ন পরিষদ গড়ে তুলব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার প্রতি যে আস্থা, বিশ্বাস রেখেছেন আমি যেন তার মর্যাদা ধরে রাখতে পারি এ জন্য আপনাদের কাছে দোয়া চাই, ভোট চাই।’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন