বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৭

আলফাডাঙ্গা পৌরসভা ও ৩ ইউনিয়নে শান্তিপূর্ণ ভাবে নির্বাচন সম্পন্ন



 প্রতিনিধি, আলফাডাঙ্গা : আজ ২৮ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার  শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা পৌরসভা ও তিনটি ইউনিয়নে নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।  পৌরসভা আ.লীগের নব নির্বাচিত মেয়র প্রার্থী মো. সাইফুর রহমান সাইফার (নৌকা) ৫৩৭৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী স্বতন্ত্র প্রার্থী মকিবুল হাসান পুটু মিয়া(জগ) ২৬১০ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।এদিকে তিনটি ইউনিয়নের মধ্যে বেসরকারী ভাবে  আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়নে নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান হিসেবে  আওয়ামী লীগের  বিদ্রোহী প্রার্থী  এ.কে.এম আহাদুল হাসান আহাদ ২৮৫৫ ( আনারস)ভোট পেয়ে  বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী  প্রার্থী মো.আ.রাজ্জাক শেখ  (নৌকা) ২৪৯৬ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন । গোপালপুর  ইউনিয়নে  বেসরকারী ভাবে নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান হিসেবে আওয়ামী লীগের  মনোনীত প্রার্থী  ইনামুল হাসান (নৌকা) ৪৩১৪  ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো.সাইফুল খান ( আনারস)২৮৬৫ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন। বুড়াইচ ইউনিয়নে বেসরকারী ভাবে নবনির্বাচিত  চেয়ারম্যান হিসেবে স্বতন্ত্র  প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম (মটরসাইকেল) ৩৯৯৩ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম আ.লীগের  প্রতিদ্বন্দী   প্রার্থী   মো. আহসান উদ্দৌল্লাহ রানা  (নৌকা) ৩০৭৫ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।

মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৭

আলফাডাঙ্গা পৌরসভা নির্বাচন ! বিএনপির মেয়র প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচন বর্জনের ঘোষনা

বিশেষ প্রতিনিধি ঃ আগামী ২৮ডিসেম্বর ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা নবগঠিত পৌরসভা প্রথম নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী আতাউর রহমানের পক্ষে নির্বাচন বর্জনের ঘোষনা দিয়েছেন উপজেলা বিএনপি নির্বাচন পরিচালনা কমিটি। আজ ২৬ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আলহাজ্ব আব্দুল ওহাব মিয়ার সভাপতিত্বে ফরিদপুর-১ এর সাবেক সাংসদ বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শাহ্ মোঃ আবু জাফর এর উপস্থিতিতে সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিএনপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামাল খসরু। লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, নৌকা প্রতীকের সর্মথকদের বাধার মুখে আমাদের ইছাপাশা, চরবাঁকাইল ও মিঠাপুর চরপাড়ায় সভা করতে পারি নাই। আওয়ামীলীগ প্রার্থী নির্বাচনের আচারণবিধি লঙ্ঘন করছে। আমাদের দলের পক্ষথেকে নির্বাচন অফিসারের নিকট অভিযোগ করা হয়েছে। আমাদের নেতা শাহ্ জাফর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি অবগত করেছেন। কিন্তু আমরা কোন প্রতিকার পাইনাই। যেহেতু দলীয় নেতা কর্মীদের জান মালের নিরাপত্তা নাই , নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসন নিরপেক্ষ ভুমিকা পালন করছে না, সেহেতু  আমরা বিএনপি পৌরসভা শাখা সিদ্ধান্ত নিয়ে আলফাডাঙ্গা পৌরসভা মেয়র প্রার্থীর নির্বাচন বর্জন করলাম এবং এমনকি বিএনপি ভোট কেন্দ্রে ভোট দিবেননা। সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যান্য’র মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, আলফাডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সহ-সাধারণ সম্পাদক মোঃ নজরুল ইসলাম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান আব্বাস, পৌর বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক রবিউল ইসলাম (রিপন) ও মোঃ আলমগীর হোসেন আলম, উপজেলা যুবদলের সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, সাধারন সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ ইস্্রাফিল আলম, বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাকদ মোঃ মুজিবুর রহমান বাবু ও পৌর বিএনপির সভাপতি আফসার উদ্দিন আহমেদ, মধুখালী পৌর বিএনপির সভাপতি শাহাবউদ্দিন আহমেদ সতেজ, আলফাডাঙ্গা সেচ্ছাসেবক দলের সাধারন সম্পাদক কামরুল ইসলাম দাউদ প্রমুখ। এ সময় টিভি ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৭

সাংবাদিকের পিতার ইন্তেকাল

বিশেষ প্রতিনিধি ঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা ভোরের কাগজের প্রতিনিধি মো. কবীর হোসেনের পিতা হাজী আ. জলিল মিয়া (৮৫)  হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গত ২৫ ডিসেম্বর রাত ২টা ২২ মিনিট সোমবার তার নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি------রাজিউন)। মৃত্যু কালে তিনি ৪ ছেলে ও ৪ মেয়ে আত্বীয় স্বজনসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। একই দিনে বাদ যোহর বাদ আলফাডাঙ্গা হাই স্কুল মাঠে জানাযা শেষে মিঠাপুর কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। জানাযায় উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সাংসদ শাহ মো. আবু জাফর, উপজেলা আ.লীগের সভাপতি এস.এম আকরাম হোসেন প্রমূখ। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ফরিদপুর-১ আসনের সাংসদ মো.আব্দুর রহমান, জাতীয় শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সিরাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি সাংবাদিক আরিফুর রহমান দোলন, উপজেলা আ.লীগের সাধারন সম্পাদক নুরুল বাসার মিয়া, যুগ্নসাধারণ সম্পাদক এ.কে.এম আহাদুল হাসান আহাদ,আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি সেকেন্দার আলম সহ সাংবাদিক সমাজ ও সুধী জন।

বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৭

বাংলার মাটিতে কোন সন্ত্রাস জঙ্গিবাদের আস্তানা করতে দেওয়া হবে না---ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া

বিষেশ প্রতিনিধি ঃ ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, বাংলার মাটিতে কোন সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ এর আস্তানা করতে দেওয়া হবে না। বাংলার মানুষ শান্তিপ্রিয় মানুষ। বাংঙালী বিরের জাতি,তারা কখনো মাথানত করে নাই। এ দেশ বঙ্গবন্ধু স্বপ্নের দেশ। বঙ্গবন্ধু স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে সারা দেশে উন্নয়ন মুলক কাজ করছেন তারই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাই সারা দেশের তুলনায় আলফাডাঙ্গায় উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে হলে, শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালি করতে হলে আপনাদের এই নির্বাচনে বর্তমান সরকারের পক্ষে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (২১-১২-১৭) বিকালে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার কামারগ্রাম পূর্বপাড়া হাফিজিয়া নূরানী মাদ্রসা এ.এফ.এম ওবায়দুর রহমান ভবনের শুভ উদ্ধোধন শেষে কামারগ্রাম স্কুল মাঠে এক আলোচনা সভায় কমিশনার আরও বলেন, আলফাডাঙ্গা শেখ হাসিনার আলফাডাঙ্গা, আলফাডাঙ্গার মানুষ আওয়ামীলীগের মানুষ, আলফাডাঙ্গার মাটি শেখ হাসিনার ঘাটি। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে ক্ষুধামুক্ত ও দারিদ্রমুক্ত করতে হলে শেখ হাসিনার প্রতিনিধিকেই বিজয়ী করতে হবে।
সভায় বাংলাদেশ কৃষকলীগের সহ-সভাপতি উক্ত মাদ্রসা ও কামারগ্রাম কাঞ্চন মুন্সি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সাংবাদিক আরিফুর রহমান দোলনের  সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এম জালাল উদ্দিন আহমদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস এম আকরাম হোসেন, সাধারন সম্পাদক নুরুল বাসার মিয়া, সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আ’লীগ নেতা খান বেলায়েত হোসেন, ফরিদপুর জেলা কৃষকলীগের সদস্য সচিব ও ফরিদপুর জেলা পরিষদ সদস্য শেখ শহীদুল ইসলাম শহীদ প্রমূখ।
 এ সময় সবার মাঝে আওয়ামীলীগের দলীয় পৌরসভার নৌকা প্রতীক মেয়র প্রার্থী মো. সাইফুর রহমান সাইফার, গোপালপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী ইনামুল হাসান, আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক ও বুড়াইচ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান প্রার্থীকে পরিচয় করিয়ে দেন আরিফুর রহমান দোলন।

বুধবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৭

ইউপি নির্বাচন ! আ.লীগের দলীয় প্রতীক নৌকা ভাংচুর ! আলফাডাঙ্গায় স্থানীয় আ’লীগের প্রতিবাদ সভা

বিশেষ প্রতিনিধি ঃ আসন্ন ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থী ইনামুল হাসানের নৌকা প্রতীক ভেঙ্গে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার(১৯-১২-১৭) দিনগত রাত ১০টায় ইউনিয়নের কুচিয়াগ্রাম পেন্টু মিয়ার বাড়ির সামনে। এ ঘটনায় থানা পুলিশ রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আজ বুধবার এ ঘটনায় কুচিয়াগ্রাম বটতলা বাজারে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আয়োজনে এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. মনিরুজ্জামান ইকুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মিন্টুর পরিচালনায় প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য দেন, ফরিদপুর জেলা কৃষকলীগের সদস্য সচিব ও ফরিদপুর জেলা পরিষদ সদস্য শেখ শহীদুল ইসলাম শহীদ, গোপালপুর ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থী ইনামুল হাসান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ইকবাল হাসান চুন্নু, উপজেলা আওয়ামীলীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সুফিয়া বেগম রোজী, সমাজ সেবক শেখ মোক্তার হোসেন, স্থানী আওয়ামীলীগ নেতা মো. ওহিদুজ্জামান, ইউপি আওয়ামীলীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক সেকেন্দার শেখ, খান মাসুদুর রহমান মাসুদ, ইউপি সদস্য আব্বাস হোসেন, গোপালপুর ইউপি যুবলীগের সভাপতি খান আমিরুল ইসলাম প্রমুখ। সভায় বক্তারা বলেন, নৌকা জাতির জনক শেখ মুজিবের প্রতীক, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতীক। এ প্রতীক যারা ভেঙ্গে ফেলেছে অবিলম্বে ওই দুর্বৃত্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানান। আগামী ২৮ ডিসেম্বর গোপালপুর ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থী ইনামুল হাসানের সমর্থকরা বাঁশ ও কাপড় দিয়ে নৌকা তৈরী করে কুচিয়াগ্রামে মেইন রাস্তায় পেন্টু মিয়ার বাড়ির সামনে ঝুলিয়ে রাখে। পরে দুর্বৃত্তরা মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে নৌকাটি ভেঙ্গে পাশে পুকুরে ফেলে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। জানতে চাইলে আলফাডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ মো. নাজমুল করিম বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৭

বর্তমান নির্বাচন কমিশন অনেক কঠিন --- ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ


বিশেষ প্রতিনিধি ঃ ‘বর্তমান নির্বাচন কমিশন অনেক কঠিন। আগের চেয়ে অনেক কঠোর। যতক্ষণ না সুষ্ঠু নির্বাচন হবে ততক্ষণ পর্যন্ত নির্বাচন দেয়া হবে, এটা কিন্তু মাফ নেই। নির্বাচনে কোনো ধরনের সামান্য ভুলত্রুটিও নির্বাচন কমিশন মাফ করবে না বলেন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ভারপ্রাপ্ত সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ। আজ মঙ্গলবার (১৯-১২-১৭) সকালে আলফাডাঙ্গা পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই কথা বলেন। তিনি বলেন,যদি কোনো প্রার্থী কোনো কেন্দ্রে গোলমাল করেন ওই ভোট সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য একবার নয় আমরা প্রয়োজন হলে দশবার নির্বাচন দেবো। কোনো কেন্দ্রে ভোট হয়ে যাওয়ার পর যদি শুনি বাক্সতে আগের রাতে ব্যালট পেপার ঢুকিয়ে রাখা হয়েছে, তাহলে আমরা ব্যবস্থা নেব। প্রিসাইডিং অফিসার ঘোষণা দেয়ার পরও কিন্তু আমাদের ক্ষমতা আছে, প্রয়োজনে আবার নির্বাচন করাব। আমি জানামতে আলফাডাঙ্গার মাটি ভাল মানুষের ঘাটি। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য ইসির কঠোর অবস্থানের কথা উল্লেখ করে সচিব বলেন, ‘নির্বাচনে কোনো সরকারি কর্মকর্তা যদি সেটা আনসার-ভিডিপি হোক, পুলিশ হোক, প্রিসাইডিং অফিসার হোক, পোলিং অফিসার হোক, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার হোক, আমাদের ম্যাজিস্ট্রেট হোক, যে কেউ যদি সে কোনো প্রার্থীর পক্ষে কাজ করে তাহলে চাকরি থাকবে না। ‘কোনো ধরনের সামান্য ভুলত্রুটিও যদি হয় তাহলে নির্বাচন কমিশন মাফ করবে না। আপনাদের ভয় পাওয়ার  কোনো কারণ নেই। ‘আপনাদের কাছে আমার একটা দাবি আছে। আপনারাও নির্বাচন আচরণবিধি মেনে চলবেন। আপনারা সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করবেন।’‘আলফাডাঙ্গা নতুন পৌরসভায়। শুরুতেই যেন এই পৌরসভায় কোনো কালিমা না পড়ে সে জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাব। আপনারা যদি সুষ্ঠুভাবে, সুন্দরভাবে ভোট প্রদান করেন, শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখেন, আমি সরকারের সচিব হিসেবে এই পৌরসভার উন্নয়নের জন্য কাজ করতে চেষ্টা করব।

’আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়ন্তী রূপা রায়ের সভাপতিত্বে আরও বক্তৃতা করেন ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এরাদুল হক, ফরিদপুর জেলার পুলিশ সুপার (ভারপ্রাপ্ত) মো. জামাল পাশা, ফরিদপুরের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামান তালুকদার, ফরিদপুর র‌্যাব-৮ এর কোম্পানি অধিনায়ক মো. রইছ উদ্দিন, ফরিদপুর জেলা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মাদ হাবিবুর রহমান, ফরিদপুর জেলা আনসার ও ভিডিপি কমান্ড্যান্ট এনামুল খাঁন, উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) মো. আবুল হাসেম, আলফাডাঙ্গার নির্বাচন অফিসার মমতাজ আল শিবলী, আলফাডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ নাজমুল করিম প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বোয়ালমারী নির্বাচন অফিসার মোঃ হারুন অর রশিদ।
সভার শুরুতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবের পক্ষথেকে সচিব মহাদয়কে ফুলের তোড়া দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।  এ সময় প্রথমে পৌরসভার মেয়র, কাউন্সিলর, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রার্থীরা তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। উল্লেখ্য, আগামী ২৮ ডিসেম্বর আলফাডাঙ্গা পৌরসভা ও আলফাডাঙ্গা, বুড়াইচ ও গোপালপুর ইউনিয়নে ভোট গ্রহন হবে।

চরনারানদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হলেন সরাফত সিকদার

সরাফত সিকদার
আলফাডাঙ্গা প্রতিনিধি ঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা চরনারানদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনে দুই বছরের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হলেন বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী,ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক " সরাফত সিকদার। তিনি  গত শুক্রবার আলফাডাঙ্গা উপজেলা শিক্ষা অফিসার মাহাফুজা বেগম এর সভাপতিত্বে তার নিজ কার্যালয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উবাইদুর রহমান জাফর সরদারের সার্বিক সহযোগিতায় ম্যানেজিং কমিটির আটজন সদস্যের মধ্যে এলাকার গন্যমান্য বিশিষ্ট সমাজ সেবক হিসাবে সভাপতি হিসাবে কমিটির সদস্যগণ নাম প্রস্তাব করে বিনাপ্রতিদ্বন্দীতায় সভাপতি নির্বাচিত হন। সে অত্র বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষক ও সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এবং সাবেক পাচুড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান মরহুম এস এম আবুল কাসেম তারা মিয়ার সুযোগ্য পুত্র।

বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৭

সমাজ সেবা অবদানে বহু পদকে ভূষিত চেয়ারম্যান আহাদুল হাচান আহাদ

বিশেষ প্রতিনিধি ঃ আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও বার বার নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান সাবেক তুখোড় ছাত্রনেতা এ.কে.এম আহাদুল হাসান আহাদ সমাজ সেবা অবদানে জন্য বহু পদকে ভূষিত হন। গত ১০ ডিসেম্বর ২০১৭ইং তারিখে সর্বশেষ শেরে বাংলঅ এ কে ফজরুল হক সংর্বধনা এ্যায়াড পুরস্কার লাভ করেন। এ ছাড়াও তিনি ন্যায় পরায়ন,নীতিবান,শততা এবং আদর্শবান সফল চেয়ারম্যান পদবিতে ভুষিত হওয়ায় সরকার কর্তৃক শ্রেষ্ট চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হন। ইতি পূর্বে তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে বিশেষ অবদানের জন্য মাদার তেরেসাঁ , রুর‌্যাল জার্নালিষ্ট্র ফাউন্ডেশন (আরজেএফ), রুর‌্যাল কালচারাল একাডেমির শ্রেষ্ট চেয়ারম্যান হিসাবে স্বর্ণ পদক লাভ করেন। এখন তিনি আলফাডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (আনারস) প্রতিকে চেয়ারম্যান পদে আহাদ প্রতিদ্বন্দিতা করছেন। তিনি উৎসব মূখর পরিবেশে গন সংযোগ চলাকালে এলাকার সর্বস্তরের জনগন স্লোগান করেন ইউপি চেয়ারম্যান এ.কে.এম আহাদুল হাসান আহাদ ভাল লোক জয়ের মালা তারই হোক। ইউপি নির্বাচনকে সামনে রেখে আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়নে নির্বাচন জরিপে গিয়ে দেখা য়ায়, চেয়ারম্যান প্রার্থীরা মরিয়া হয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ভোট প্রার্থনা করছেন। আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়নে ভোটের যুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবেন ইউপি চেয়ারম্যান সাবেক তুখোড় ছাত্রনেতা এ.কে.এম আহাদুল হাসান আহাদ ও আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল রাজ্জাক শেখ।
স্থানীয় এক সাবেক ইউপি সদস্য সাংবাদিকদের বলেন, বার বার নির্বাচিত স্বর্নপদক প্রাপ্ত চেয়ারম্যান আহাদুল হাসান আহাদ ব্যাপক ভোটের ব্যবধানে জয়ের মালা সিনিয়ে আনবেন। স্থানীয় পর্যায়ের আওয়ামীলীগ নেতারা বলেন, আহাদের পিতা মরহুম আবু বক্কর মিয়া একেধারে ৩২ বছর সুনামের শহিদ ইউপি চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৭

আলফাডাঙ্গায় বিদ্রোহী প্রার্থীদের মনোনয়ন তুলে নেয়ার আহবান কৃষক লীগ নেতা দোলনের

আলফাডাঙ্গা প্রতিনিধি  ঃ নৌকা প্রতীকের প্রতি সম্মান রেখে আলফাডাঙ্গা পৌরসভা ও তিনটি ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের মনোনয়ন প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আরিফুর রহমান দোলন। তিনি বলেন, ‘যারা আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন তাদের মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত মানতে হবে। আমি আশা করব তারা তাদের ভুল বুঝবেন। আগামী ৬ ডিসেম্বরের আগেই নিজেদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেবেন।
শনিবার রাতে আলফাডাঙ্গার দামুদার আখড়ায় পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর নির্বাচনী সভায় তিনি এ কথা বলেন।
বিদ্রোহী প্রার্থীদের উদ্দেশে আরিফুর রহমান দোলন বলেন, ‘আপনারা যদি নেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি সম্মান না দেখান, নৌকার প্রতি সম্মান না দেখান তাহলে আমরাও চ্যালেঞ্জ নিতে রাজি আছি। আগামী ২৮ ডিসেম্বরের নির্বাচনে আমরা নৌকাকে বিজয়ী করবই করব।’
কাঞ্চন মুন্সি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান দোলন বলেন, ‘ অতীতে আলফাডাঙ্গা অনেক উন্নয়ন বঞ্চিত থেকেছে। আমরা যাই উন্নয়ন বঞ্চিত থাকতে চাই না। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায়। এখন আলফাডাঙ্গার উন্নয়নে কাজ হচ্ছে। এই উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে হলে নৌকার প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে।’
নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের নিজেদের স্বার্থেই আলফাডাঙ্গা পৌরসভায় নৌকার মেয়র দরকার। আপনারা নৌকার প্রতি আস্থা রাখুন, শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখুন, আওয়ামী লীগের প্রতি আস্থা রাখুন।’
আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম আকরাম হোসেন বলেন, ‘আমি গত উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী ছিলাম। নির্বাচনী প্রচারণাও করেছি। কিন্তু নির্বাচনের এক সপ্তাহ আগে আমাদের জানানো হলো নৌকার প্রার্থী এম এম জালাল উদ্দিন আহমেদ। সঙ্গে সঙ্গে আমি সংবাদ সম্মেলন করে নৌকার প্রার্থীকে সমর্থন দিয়েছি। দলের প্রতি আস্থা রেখেছি। এখন যারা নৌকার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন তাদের জেনে রাখা উচিত প্রকৃত আওয়ামী লীগ যারা করেন তারা কখনো দলের সিদ্ধান্তের বাইরে অবস্থান নিতে পারেন না।’ 
নিশি কান্ত বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তৃতা করেন আলফাডাঙ্গা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান সাইফার, কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির স্বাস্থ্য সম্পাদক শেখ শওকত আহমেদ, ফরিদপুর জেলা পরিষদ সদস্য ও জেলা কৃষক লীগের সদস্য সচিব শেখ শহিদুল ইসলাম, আলফাডাঙ্গা এজেড আরিফুজ্জামান উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক জালাল উদ্দিন প্রমুখ। সঞ্চালনায় ছিলেন আলফাডাঙ্গা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এস এম তৌকির আহমেদ ডালিম।

শুক্রবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৭

উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে নৌকাকে বিজয়ী করতে হবে: দোলন

মোঃ মুজাহিদুল ইসলাম ঃ আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ফরিদপুর আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে আলফাডাঙ্গার কামারগ্রামে মুন্সী বাড়ি প্রাঙ্গনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আরিফুর রহমান দোলন। উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আরিফুর রহমান দোলন বলেন, ‘নৌকা প্রতীকের বিজয় মানে বাংলাদেশের বিজয়। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যে করেই হোক আমাদের নৌকার সম্মান রক্ষা করতে হবে। কারণ নৌকা জিতে গেলে বাংলাদেশ জিতে যায়।’
সরকারের উন্নয়ন কাজের তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে এই অঞ্চলের উন্নয়ন হয়। রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দিরের উন্নয়ন হয়। এই উন্নয়নকে অব্যাহত রাখতে হলে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। উন্নয়নের স্বার্থে নৌকাকে বিজয়ী করতে হবে।’
আরিফুর রহমান দোলন আরও বলেন, ‘যারা প্রকৃতই বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসে, আওয়ামী লীগকে ভালোবাসে তারা কখনোই মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে বিদ্রোহী হতে পারে না। যারা আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত মানে না বুঝতে হবে তারা দেশের স্বার্থে নয় নিজের স্বার্থে রাজনীতি করে।’
আলফাডাঙ্গাকে আওয়ামী লীগের দুর্গ উল্লেখ করে কৃষক লীগ নেতা বলেন, ‘মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের উপর আস্থা রেখে গোপালপুর ইউনিয়নে ইনামুল হাসানকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন। আগামী ২৮ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নৌকা প্রতীককে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করে মাননীয় নেত্রীর আস্থা এবং বিশ্বাসের সম্মান আমাদের রাখতে হবে। তা না হলে ভবিষ্যতে আমাদের বলার কিছু থাকবে না।’
তিনি বলেন, ‘২৮ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নৌকাকে বিজয়ী করতে পারলে আমাদের আরও দাবি-দাওয়া নিয়ে আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে যেতে পারব। আমাদের এলাকার উন্নয়নে আরও বেশি বেশি কাজ করতে পারব।’
সভায় গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মনিরুজ্জামান ইকু বলেন, ‘নৌকার সম্মান আমাদের গোটা আলফাডাঙ্গার সম্মান। আমাদের এই সম্মান রাখতে হবে। আমাদের গ্রামের গর্ব আরিফুর রহমান দোলন নৌকার জন্য, আওয়ামী লীগের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তার নেতৃত্বে আগামী ২৮ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নৌকার জয় নিশ্চিত হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম মিন্টু বলেন, ‘মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনা যোগ্য প্রার্থীকে নৌকা দিয়েছেন। তিনি খোঁজ খবর নিয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমরা যারা আওয়ামী লীগকে মনেপ্রাণে ধারণ করি তাদের কাজ হবে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে কাজ করা। যে বা যারা এর বিরোধিতা করবে তাদের চিনে রাখতে হবে। এরা স্বার্থপর। দল নয় নিজের স্বার্থেই এরা রাজনীতি করে।’
 গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ইনামুল হাসান বলেন, ‘আমি সবাইকে কথা দিচ্ছি, আমি চেয়ারম্যান নির্বাচন হতে পারলে ইউনিয়ন পরিষদের কোনো কাজে দুর্নীতি, অনিয়ম করব না। দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেব না। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে একটি মডেল ইউনিয়ন পরিষদ গড়ে তুলব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার প্রতি যে আস্থা, বিশ্বাস রেখেছেন আমি যেন তার মর্যাদা ধরে রাখতে পারি এ জন্য আপনাদের কাছে দোয়া চাই, ভোট চাই।’