ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় যৌতুকের দায়ে হেলেনা আক্তার সুমি (২০) নামে এক গৃহবধূকে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, ওই গৃহবধুকে শারীরিকভাবে স্বামীসহ শশুর বাড়ির লোকজনরা নির্যাতন করলে সাম্প্রতিকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ওই গৃহবধুর মা মোসাঃ তাসলিমা বেগম উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে একটি অভিযোগ করেছেন।
গতকাল সোমবার (১৮-০৭-১৬) সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তিকৃত ওই গৃহবধু সাংবাদিকদের বলেন, তিনি জেলার বোয়ালমারী উপজেলার দেউলী গ্রামের মো. হেলাল উদ্দিনের মেয়ে। গত ২ বছর আগে আলফাডাঙ্গা উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের নুরু মোল্যার ছেলে মো. মনির মোল্যার সঙ্গে পারিবারিকভাবে ইসলামী শরীয়াত মোতাবেক আমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে যৌতুকের জন্য আমার স্বামী বিভিন্ন কাজের কথা বলে আমার বাবার বাড়ি থেকে ব্যাবসা করার জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা ইতিপূর্বে নিয়েছে । অবশেষে গত ১৬ জুলাই আবারও ব্যাবসা করার জন্য ৫ লাখ টাকা বাবা বাড়ি থেকে এনে দেয়ার জন্য চাপ দেয়। আমার বাবা মা দিতে অপ্রগতা স্বীকার করলে আমাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে ঘরে আটকে রাখে। পরে আমি আমার মাকে ফোন করে জানালে স্থানীয় মেম্বারসহ গন্যমান্য ব্যক্তিরা এসে আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
মেয়ের মা মোসাঃ তাসলিমা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, আমার মেয়ে ৪ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। মারপিটের কারণে আমার মেয়ে গুরুতর আহত হওয়ায় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছি।
এব্যাপারে ওই গৃহবধুর স্বামী মো. মনির মোল্যা সাথে মুঠফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আবুল খায়ের বলেন, ঘটনার একটি অভিযোগ পেয়েছি। দ্রুত উভয় পক্ষকে ডেকে শুনানী করা হবে।
জানা গেছে, ওই গৃহবধুকে শারীরিকভাবে স্বামীসহ শশুর বাড়ির লোকজনরা নির্যাতন করলে সাম্প্রতিকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ওই গৃহবধুর মা মোসাঃ তাসলিমা বেগম উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে একটি অভিযোগ করেছেন।
গতকাল সোমবার (১৮-০৭-১৬) সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তিকৃত ওই গৃহবধু সাংবাদিকদের বলেন, তিনি জেলার বোয়ালমারী উপজেলার দেউলী গ্রামের মো. হেলাল উদ্দিনের মেয়ে। গত ২ বছর আগে আলফাডাঙ্গা উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের নুরু মোল্যার ছেলে মো. মনির মোল্যার সঙ্গে পারিবারিকভাবে ইসলামী শরীয়াত মোতাবেক আমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে যৌতুকের জন্য আমার স্বামী বিভিন্ন কাজের কথা বলে আমার বাবার বাড়ি থেকে ব্যাবসা করার জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা ইতিপূর্বে নিয়েছে । অবশেষে গত ১৬ জুলাই আবারও ব্যাবসা করার জন্য ৫ লাখ টাকা বাবা বাড়ি থেকে এনে দেয়ার জন্য চাপ দেয়। আমার বাবা মা দিতে অপ্রগতা স্বীকার করলে আমাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে ঘরে আটকে রাখে। পরে আমি আমার মাকে ফোন করে জানালে স্থানীয় মেম্বারসহ গন্যমান্য ব্যক্তিরা এসে আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
মেয়ের মা মোসাঃ তাসলিমা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, আমার মেয়ে ৪ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। মারপিটের কারণে আমার মেয়ে গুরুতর আহত হওয়ায় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছি।
এব্যাপারে ওই গৃহবধুর স্বামী মো. মনির মোল্যা সাথে মুঠফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আবুল খায়ের বলেন, ঘটনার একটি অভিযোগ পেয়েছি। দ্রুত উভয় পক্ষকে ডেকে শুনানী করা হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন