স্টাফ রিপোর্টারঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় মানব পাচার মামলার মূল আসামীর নাম বাদ দিয়ে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিলের অভিযোগ উঠেছে থানা পুলিশের বিরুদ্ধে।
শনিবার প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ অভিযোগ করেন মামলার বাদী মোসা. নবেলা বেগম (৫০)। তিনি দাবি করেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই সাহেব আলী মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে এজাহারভূক্ত ২ নং আসামী আল-আমিনের নাম অভিযোগপত্র থেকে বাদ দিয়েছেন। তবে এসআই সাহেব আলী এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
অভিযোগ ও মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ১৬ অক্টোবর বাদীর নিজ বাড়ি আলফাডাঙ্গার বুড়াইচ ইউনিয়নের বারাংকুলা গ্রাম হতে পঙ্গু ও প্রতিবন্ধি কন্যা সাবিনা খানমকে (৩০) ভিক্ষা বৃত্তির প্রলোভন দেখিয়ে আসামীগণ ভারতের উদ্দেশ্যে নিয়ে যায়। পরে আসামীগণ সাবিনাকে ফেরত না দেয়ায় ২০১৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারী ফরিদপুর বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন এবং মানব পাচার প্রতিরোধ দমন ট্রাইবুনালে বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ইউনিয়নের রাখালতলী গ্রামের মতিয়ার রহমান শেখের ছেলে মো. আল-আমিন (২৭), আলফাডাঙ্গা উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের বারাংকুলা গ্রামের ওলফাত শেখের ছেলে মো. আল-আমিন (২৫) ও কাছেদ শেখের ছেলে আশরাফ হোসেনের (২৬) নামে মামলা দায়ের করেন মৃত আফজাল হোসেনের স্ত্রী মোসা. নবেলা বেগম। পরে আদালত ১৭ ফেব্রুয়ারী ০৭৫৫-নং স্বারক নম্বরে তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আলফাডাঙ্গা থানাকে নির্দেশ দেন। পরে আলফাডাঙ্গা থানা পুলিশ মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন ২০১২ এর ৩/৮/১০ ধারায় মামলাটি রুজু করেন। মামলা নং-১০,তাং-২৯/০২/১৬ খ্রী.।
সংবাদ সম্মেলনে অসহায় বিধবা মহিলা নবেলা বেগম কান্না জড়িত কন্ঠে সাংবাদিকদের বলেন, মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা সাহেব আলী আমার কাছে দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন অংকের টাকা দাবী করে আসছিলেন। আমি দরিদ্র হওয়ায় তা দিতে না পারায় মামলার সঠিক তদন্ত ও সাক্ষীদের সাথে কোন কথা না বলে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে ঘটনার প্রধান আসামী আল-আমিন এর নাম বাদ দিয়ে গত ৩১/১০/১৬ইং তারিখে চার্জসীট দিয়েছে আদালতে।
তিনি আরও বলেন, আলফাডাঙ্গা থানায় গিয়ে ২নং বিবাদীর নাম বাদ দেয়ার কথা জানতে চাইলে এসআই সাহেব আলী আমাকে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দিয়ে বলেন আমার কলমে অনেক ধার, কলমে যা পেয়েছে তাই করেছি।
এ ব্যাপারে আলফাডাঙ্গা থানার এসআই সাহেব আলী জানান, তিনি সবার সাথে কথা বলে মামলা তদন্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন। এদিকে মামলার সাক্ষী আলীম খান, সিদ্দিক মোল্যা, লুৎফর মোল্যা জানান, মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা মামলার ব্যাপারে তাদের সাথে কোন কথা বলেন নাই।
আলফাডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ নাজমুল করিম বলেন, মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা মামলা তদন্ত করে চার্জসীট দিয়েছে। যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে বাদী আদালতে নারাজী দিতে পারবেন।
শনিবার প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ অভিযোগ করেন মামলার বাদী মোসা. নবেলা বেগম (৫০)। তিনি দাবি করেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই সাহেব আলী মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে এজাহারভূক্ত ২ নং আসামী আল-আমিনের নাম অভিযোগপত্র থেকে বাদ দিয়েছেন। তবে এসআই সাহেব আলী এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
অভিযোগ ও মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ১৬ অক্টোবর বাদীর নিজ বাড়ি আলফাডাঙ্গার বুড়াইচ ইউনিয়নের বারাংকুলা গ্রাম হতে পঙ্গু ও প্রতিবন্ধি কন্যা সাবিনা খানমকে (৩০) ভিক্ষা বৃত্তির প্রলোভন দেখিয়ে আসামীগণ ভারতের উদ্দেশ্যে নিয়ে যায়। পরে আসামীগণ সাবিনাকে ফেরত না দেয়ায় ২০১৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারী ফরিদপুর বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন এবং মানব পাচার প্রতিরোধ দমন ট্রাইবুনালে বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ইউনিয়নের রাখালতলী গ্রামের মতিয়ার রহমান শেখের ছেলে মো. আল-আমিন (২৭), আলফাডাঙ্গা উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের বারাংকুলা গ্রামের ওলফাত শেখের ছেলে মো. আল-আমিন (২৫) ও কাছেদ শেখের ছেলে আশরাফ হোসেনের (২৬) নামে মামলা দায়ের করেন মৃত আফজাল হোসেনের স্ত্রী মোসা. নবেলা বেগম। পরে আদালত ১৭ ফেব্রুয়ারী ০৭৫৫-নং স্বারক নম্বরে তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আলফাডাঙ্গা থানাকে নির্দেশ দেন। পরে আলফাডাঙ্গা থানা পুলিশ মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন ২০১২ এর ৩/৮/১০ ধারায় মামলাটি রুজু করেন। মামলা নং-১০,তাং-২৯/০২/১৬ খ্রী.।
সংবাদ সম্মেলনে অসহায় বিধবা মহিলা নবেলা বেগম কান্না জড়িত কন্ঠে সাংবাদিকদের বলেন, মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা সাহেব আলী আমার কাছে দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন অংকের টাকা দাবী করে আসছিলেন। আমি দরিদ্র হওয়ায় তা দিতে না পারায় মামলার সঠিক তদন্ত ও সাক্ষীদের সাথে কোন কথা না বলে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে ঘটনার প্রধান আসামী আল-আমিন এর নাম বাদ দিয়ে গত ৩১/১০/১৬ইং তারিখে চার্জসীট দিয়েছে আদালতে।
তিনি আরও বলেন, আলফাডাঙ্গা থানায় গিয়ে ২নং বিবাদীর নাম বাদ দেয়ার কথা জানতে চাইলে এসআই সাহেব আলী আমাকে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দিয়ে বলেন আমার কলমে অনেক ধার, কলমে যা পেয়েছে তাই করেছি।
এ ব্যাপারে আলফাডাঙ্গা থানার এসআই সাহেব আলী জানান, তিনি সবার সাথে কথা বলে মামলা তদন্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন। এদিকে মামলার সাক্ষী আলীম খান, সিদ্দিক মোল্যা, লুৎফর মোল্যা জানান, মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা মামলার ব্যাপারে তাদের সাথে কোন কথা বলেন নাই।
আলফাডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ নাজমুল করিম বলেন, মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা মামলা তদন্ত করে চার্জসীট দিয়েছে। যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে বাদী আদালতে নারাজী দিতে পারবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন