বিশেষ প্রতিনিধি ঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আলফাডাঙ্গা উপজেলা শিক্ষা অফিসার হিসাবে যোগদান করেন এম.এইচ.এ.কে.এম রওনক আরা বেগম। তিনি যোগদানের পর থেকেই শিক্ষা অফিসে নানা অনিয়মের মধ্যে দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। ২০১৪-১৫,২০১৫-১৬ এবং ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের প্রতিবন্ধীদের জন্য বরাদ্দ প্রতি বছরে ৫০ হাজার টাকা করে মোট ১লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ভুয়া কাগজপত্র ও রেজুলেশন তৈরি করে সরকারী অর্থ উত্তোলন করে প্রতিবন্ধীদের জন্য বরাদ্দ ডিভাইস গুলো বিতরন দেখিয়েছেন। অথচ খবর নিয়ে জানা যায় এই তিন বছরের অর্থ দিয়ে কোন মাল ক্রয় এবং বিতরন করেন নাই। এ ছাড়াও তার বিরুদ্ধে অফিসের কাজে দিনের পর দিন শিক্ষকদের ঘোরানো, প্রতি স্কুল থেকে টিএ বিল করার জন্য নগদ ৩০ টাকা করে নেওয়া , আন্তক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার বরাদ্দ টাকা থেকে প্রতি স্কুলে ২শত টাকা করে কর্তন, একাধিক শিক্ষককে বিধিবহির্ভূত ভাবে বড় অংকের টিএ বিল দিয়েছেন, জ্যেষ্ঠতা লংঘন করে শিক্ষক বদলিসহ শিক্ষকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও তিরস্কার করে কথা বলেন। বিভিন্ন বিদ্যালয়ের সংস্কার করণের বিশেষ ও ক্ষুদ্র বরাদ্দ বিদ্যালয় পর্যায়ে সম্পূর্ন অর্থ ব্যায় না করে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির সঙ্গে যোগসাজশে ভুয়া বিল ভাউচার দিয়ে বিল উত্তোলন করেছেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার এম.এইচ.এ.কে.এম রওনক আরা বেগম বলেন, আমি ব্যস্ততার জন্য গত ২বছরের ডিভাইস বিল উত্তোলন করে রেখেছি। এ বছরের অর্থের সঙ্গে প্রতিবন্ধীদের সম্পূর্ন অর্থ দিয়ে মাল ক্রয় করে বিতরন করব।
এ বিষয় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শিবপদ দে-কে মুঠো ফোনে(০১৭১২১৬২৭৩৬) বার বার চেষ্টা করেও পাওয়া যায় নাই।
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার এম.এইচ.এ.কে.এম রওনক আরা বেগম বলেন, আমি ব্যস্ততার জন্য গত ২বছরের ডিভাইস বিল উত্তোলন করে রেখেছি। এ বছরের অর্থের সঙ্গে প্রতিবন্ধীদের সম্পূর্ন অর্থ দিয়ে মাল ক্রয় করে বিতরন করব।
এ বিষয় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শিবপদ দে-কে মুঠো ফোনে(০১৭১২১৬২৭৩৬) বার বার চেষ্টা করেও পাওয়া যায় নাই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন