প্রতিনিধি,আলফাডাঙ্গা ঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা টগরবন্দ ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুল হালিম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে হয়রানী মূলক মিথ্যা মানব পাচার মামলা করায় থানা পুলিশের বিরুদ্ধে গত বুধবার চরডাঙ্গা বাজারে দুই ঘন্টা ব্যাপি এক মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা ও এলাকাবাসী।
জানা যায়, উপজেলাধীন টগরবন্দ ইউনিয়নের চরডাঙ্গা গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হালিম গং ও পার্শ্ববর্তী শিকিপাড়া গ্রামের দবির মোল্যা গং দীর্ঘদিন যাবত জমিজমা সংক্রান্তে বিরোধ চলছে। বিরোধের জের ধরে দবির মোল্যার লোকজন হালিম গংএর চরডাঙ্গা বাজারের দোকান ঘর জোর পূর্বক দখল করতে গেলে আব্দুল হালিমের ছোট ভাইবৌ জেসমিন নাহারসহ পরিবারের লোকজন বাধা দিলে তাদের উপর হামলা চালিয়ে ৩/৪ জনকে গুরুত্বর আহত করে। অভিযোগ থানা পুলিশ না নিলে পরে আদালতে মামলা করেন আহত জেসমিন নাহার। পরে দবির মোল্যা আলফাডাঙ্গা থানার ঘুষখোর ও দুর্নীতিবাজ উপ-পরিদর্শক(এস.আই) মো. সাহেব আলীর সহযোগিতায় হালিমসহ তার পরিবারের বিরুদ্ধে থানা এবং আদালতে একাধীক মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। জমি দখল করতে না পেরে অবশেষে দবির মোল্যা বিদেশে (সৌদি) থাকা তার স্ত্রী মোরজিনা বেগমকে ভিকটিম করে হালিমের ছোট দুই ভাই ইসলামুল ও গিয়াসকে আসামী করে থানায় মিথ্যা মানব পাচার মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-৬, জিআর নং- ১৭/২০১৭ ইং। মানব পাচার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই সাহেব আলী ইসলামুলকে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করে আলফাডাঙ্গা থানায় নিয়ে আসে। সাহেব আলী আসামীকে মামলা থেকে বাদ দেওয়া ও রিমান্ড না চাওয়ার কথা বলে ৫ লক্ষ টাকা দাবী করলে পরে থানার ভিতর থেকে জেসমিন নাহার এর নিকট হইতে পর্যায়ক্রমে ১ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহন করেন। পরে এস আই সাহেব আলী এজাহারভুক্ত ইসলামুল ও গিয়াস এর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধা হালিম ও জেসমিনকে আসামী করে আদালতে চার্জসিট প্রেরণ করেন।
এ ব্যাপারে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও ঘুষখোর এস আই সাহেব আলীর বিচারের দাবীতে মানববন্ধন শেষে বিক্ষোভ মিছিল করেছে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা ও এলাকাবাসী।
এ বিষয় এস আই সাহেব আলী বলেন, তদন্ত করে তাদের মামলার সঙ্গে জড়িত পাওয়া গেছে। সত্য কি মিথ্যা আদালত বুঝবে।
জানতে চাইলে আলফাডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ নাজমুল করিম বলেন, মামলার ভিকটিম জবানবন্দীতে আসামীদের নাম বলায় তারা চার্জসিট অন্তভুক্ত হয়েছে।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. সিদ্দিকুর রহমান,ডেপুটি কমান্ডার মো. হেমায়েত হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা খান আসাদুজ্জামান টুনু, সাবেক ইউপি সদস্য মুক্তিযোদ্ধা আবু সাঈদ মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হালিম, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান জেসমিন নাহার প্রমূখ।
জানা যায়, উপজেলাধীন টগরবন্দ ইউনিয়নের চরডাঙ্গা গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হালিম গং ও পার্শ্ববর্তী শিকিপাড়া গ্রামের দবির মোল্যা গং দীর্ঘদিন যাবত জমিজমা সংক্রান্তে বিরোধ চলছে। বিরোধের জের ধরে দবির মোল্যার লোকজন হালিম গংএর চরডাঙ্গা বাজারের দোকান ঘর জোর পূর্বক দখল করতে গেলে আব্দুল হালিমের ছোট ভাইবৌ জেসমিন নাহারসহ পরিবারের লোকজন বাধা দিলে তাদের উপর হামলা চালিয়ে ৩/৪ জনকে গুরুত্বর আহত করে। অভিযোগ থানা পুলিশ না নিলে পরে আদালতে মামলা করেন আহত জেসমিন নাহার। পরে দবির মোল্যা আলফাডাঙ্গা থানার ঘুষখোর ও দুর্নীতিবাজ উপ-পরিদর্শক(এস.আই) মো. সাহেব আলীর সহযোগিতায় হালিমসহ তার পরিবারের বিরুদ্ধে থানা এবং আদালতে একাধীক মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। জমি দখল করতে না পেরে অবশেষে দবির মোল্যা বিদেশে (সৌদি) থাকা তার স্ত্রী মোরজিনা বেগমকে ভিকটিম করে হালিমের ছোট দুই ভাই ইসলামুল ও গিয়াসকে আসামী করে থানায় মিথ্যা মানব পাচার মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-৬, জিআর নং- ১৭/২০১৭ ইং। মানব পাচার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই সাহেব আলী ইসলামুলকে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করে আলফাডাঙ্গা থানায় নিয়ে আসে। সাহেব আলী আসামীকে মামলা থেকে বাদ দেওয়া ও রিমান্ড না চাওয়ার কথা বলে ৫ লক্ষ টাকা দাবী করলে পরে থানার ভিতর থেকে জেসমিন নাহার এর নিকট হইতে পর্যায়ক্রমে ১ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহন করেন। পরে এস আই সাহেব আলী এজাহারভুক্ত ইসলামুল ও গিয়াস এর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধা হালিম ও জেসমিনকে আসামী করে আদালতে চার্জসিট প্রেরণ করেন।
এ ব্যাপারে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও ঘুষখোর এস আই সাহেব আলীর বিচারের দাবীতে মানববন্ধন শেষে বিক্ষোভ মিছিল করেছে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা ও এলাকাবাসী।
এ বিষয় এস আই সাহেব আলী বলেন, তদন্ত করে তাদের মামলার সঙ্গে জড়িত পাওয়া গেছে। সত্য কি মিথ্যা আদালত বুঝবে।
জানতে চাইলে আলফাডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ নাজমুল করিম বলেন, মামলার ভিকটিম জবানবন্দীতে আসামীদের নাম বলায় তারা চার্জসিট অন্তভুক্ত হয়েছে।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. সিদ্দিকুর রহমান,ডেপুটি কমান্ডার মো. হেমায়েত হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা খান আসাদুজ্জামান টুনু, সাবেক ইউপি সদস্য মুক্তিযোদ্ধা আবু সাঈদ মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হালিম, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান জেসমিন নাহার প্রমূখ।