প্রতিনিধি, আলফাডাঙ্গা ঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও সাপ্তাহিক আমাদের আলফাডাঙ্গা পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক, রুর্যাল জার্নালিষ্ট ফাউন্ডেশন(আরজেএফ) এর কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক, দৈনিক ভোরের পাতার ও ভোরের প্রত্যাশা পত্রিকার আলফাডাঙ্গা প্রতিনিধি সাংবাদিক মো. সেকেন্দার আলম শেখ এর নামে বহিরাগত আবুল বাসার (৪২) নামে এক ইনসুরেন্স ও এনজিও কর্মী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক তার (বাসার) আইডিতে কটুক্তি করা , সেকেন্দারের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোসলেম উদ্দিন ও তার মৃতঃ দাদা মো. লাল মিয়ার নামে বিভিন্ন আপত্তিকর ভাষা ব্যবহার করায় জেলা ফরিদপুর বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৩নং আমলী আদালতে ৫০১/৫০২ ধারায় মানহানী ও তথ্য প্রযুক্তি আইনে (সেকেন্দার বাদী হয়ে) মামলা দায়ের করেন। মামলাটি আদালত আমলে এনে বাংলাদেশ পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন(পিবিআই)তে মামলাটি তদন্ত পূর্বক প্রতিবেদন দাখিল করার নিদেশ দেন। আবুল বাসার বোয়ালমারী উপজেলার শেখপুর গ্রামের মৃতঃ আবুল কালাম এর পুত্র।
কিছু দিন পর আজ বৃহস্পতিবার ১৫ জুন ফরিদপুর পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন(পিবিআই) ইনচার্জ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কানাই লাল সরকার ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক(নিঃ) মো. মিজানুর রহমান মামলার তদন্ত করার জন্য আলফাডাঙ্গায় আসেন। এ জেড পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় এক রুমে উভয় পক্ষকে নিয়ে তদন্ত করেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কানাই লাল সরকার বলেন, বাংলাদেশ সরকারের পুলিশ বিভাগের আরেকটি তদন্ত কারী বিভাগ বাংলাদেশ পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন(পিবিআই)। ফরিদপুর জেলা পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন(পিবিআই) এ পযর্ন্ত প্রায় ৫শতাধীক মামলা ন্যায় ও নিষ্ঠার সাথে সততা রেখে সঠিক তদন্ত করেছে। আমার অফিসে যাওয়ার জন্য কোন অনুমতি নেওয়া লাগেনা। এই মামলায় যে সতত্যতা পাওয়া যাবে আমরা সেই প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করব। তিনি আরও বলেন,আমি কোন তদবির পছন্দ করি না এবং এ পযর্ন্ত কেউ আমাকে তদবীরের জন্য শুপারিশ করেন নাই। এসময় উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি,স্থানীয় সাংবাদিক,পৌর-ওয়ার্ড কমিশনার সহ মামলার স্বাক্ষীগন উপস্থিত ছিলেন।
কিছু দিন পর আজ বৃহস্পতিবার ১৫ জুন ফরিদপুর পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন(পিবিআই) ইনচার্জ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কানাই লাল সরকার ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক(নিঃ) মো. মিজানুর রহমান মামলার তদন্ত করার জন্য আলফাডাঙ্গায় আসেন। এ জেড পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় এক রুমে উভয় পক্ষকে নিয়ে তদন্ত করেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কানাই লাল সরকার বলেন, বাংলাদেশ সরকারের পুলিশ বিভাগের আরেকটি তদন্ত কারী বিভাগ বাংলাদেশ পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন(পিবিআই)। ফরিদপুর জেলা পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন(পিবিআই) এ পযর্ন্ত প্রায় ৫শতাধীক মামলা ন্যায় ও নিষ্ঠার সাথে সততা রেখে সঠিক তদন্ত করেছে। আমার অফিসে যাওয়ার জন্য কোন অনুমতি নেওয়া লাগেনা। এই মামলায় যে সতত্যতা পাওয়া যাবে আমরা সেই প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করব। তিনি আরও বলেন,আমি কোন তদবির পছন্দ করি না এবং এ পযর্ন্ত কেউ আমাকে তদবীরের জন্য শুপারিশ করেন নাই। এসময় উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি,স্থানীয় সাংবাদিক,পৌর-ওয়ার্ড কমিশনার সহ মামলার স্বাক্ষীগন উপস্থিত ছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন