আলফাডাঙ্গা প্রতিনিধি ঃ আলফাডাঙ্গায় জমিজমা বিরোধের জেরে বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর অফিসারের বাড়িতে হামলা চালিয়ে কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাংচুর সহ তার ভাইকে আহত করেছে প্রতিপক্ষ দল। খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে আটক করে আদালতে পাঠিয়েছেন। পরিস্থিতি এখন নিয়নন্ত্রে। তার মাতা বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ করেছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বাজড়া গ্রামে বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী পেটি(সিডি) অফিসার মো. নাজমুল হাসান এর বাড়িতে হামলা চালিয়ে কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাংচুর করে উক্ত গ্রামের মো. মিজানুর রহমান গ্রুপের লোকজন। এ সময় অফিসার নাজমুল এর ভাই কৃষক মাসুদ বাধা দিলে তাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে গুরুত্বর আহত করে। পরে আহত মাসুদকে উদ্ধার করে আলফাডাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯ টায় ১০-১২জনের একটি সশস্ত্রদল অফিসার নাজমুল শেখ, পলাশ শেখ, বাবুল শেখ, আরচু আলী মীর, বাকা মিয়া, ইদ্রিস মিয়া, আব্দুল কুদ্দুস, ছরোয়ার মিয়ার বাড়ি ভাংচুর করে বাধা দেওয়ায় মাসুদকে বিপক্ষের লোকজন আহত করে।পরে উক্ত ঘটনায় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পালটা ধাওয়া হয়। তাতে মিজানুর রহমান আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। খবর পেয়ে আলফাডাঙ্গা থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে আটক করে কোর্টে পাঠিয়েছে। আটককৃতরা হলো মশিয়ার রহমান(২৭),জুয়েল (৩৫),জব্বার (৪০),রইচ উদ্দিন(৩৭) ও ইয়ানুর(২৮)। এ ব্যাপারে নাজমুলের মাতা বাদি হয়ে থানায় অভিযোগ দাখিল করেছে।
এ বিষয় বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর অফিসার মো. নাজমুল হাসান ফোনে সাংবাদিকদের বলেন, আমার বাড়িতে হামলা চালিয়ে কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাংচুর করে একই গ্রামের মো. মিজানুর রহমান গ্রুপের লোকজন। বাধা দিলে আমার বড় ভাই মাসুদকে মেরে হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
বিষয়টি মিজানুর রহমান অস্বিকার করে বলেন, আমাদের মধ্যে জমি জমা নিয়ে বিরোধ।
জানতে চাইলে আলফাডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ মো. নাজমুল করিম বলেন, উক্ত ঘটনা জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলছিল, ওই এলাকায় শান্তির জন্য ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে আটক করে কোর্টে পাঠানো হয়েছে ।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বাজড়া গ্রামে বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী পেটি(সিডি) অফিসার মো. নাজমুল হাসান এর বাড়িতে হামলা চালিয়ে কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাংচুর করে উক্ত গ্রামের মো. মিজানুর রহমান গ্রুপের লোকজন। এ সময় অফিসার নাজমুল এর ভাই কৃষক মাসুদ বাধা দিলে তাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে গুরুত্বর আহত করে। পরে আহত মাসুদকে উদ্ধার করে আলফাডাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯ টায় ১০-১২জনের একটি সশস্ত্রদল অফিসার নাজমুল শেখ, পলাশ শেখ, বাবুল শেখ, আরচু আলী মীর, বাকা মিয়া, ইদ্রিস মিয়া, আব্দুল কুদ্দুস, ছরোয়ার মিয়ার বাড়ি ভাংচুর করে বাধা দেওয়ায় মাসুদকে বিপক্ষের লোকজন আহত করে।পরে উক্ত ঘটনায় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পালটা ধাওয়া হয়। তাতে মিজানুর রহমান আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। খবর পেয়ে আলফাডাঙ্গা থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে আটক করে কোর্টে পাঠিয়েছে। আটককৃতরা হলো মশিয়ার রহমান(২৭),জুয়েল (৩৫),জব্বার (৪০),রইচ উদ্দিন(৩৭) ও ইয়ানুর(২৮)। এ ব্যাপারে নাজমুলের মাতা বাদি হয়ে থানায় অভিযোগ দাখিল করেছে।
এ বিষয় বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর অফিসার মো. নাজমুল হাসান ফোনে সাংবাদিকদের বলেন, আমার বাড়িতে হামলা চালিয়ে কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাংচুর করে একই গ্রামের মো. মিজানুর রহমান গ্রুপের লোকজন। বাধা দিলে আমার বড় ভাই মাসুদকে মেরে হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
বিষয়টি মিজানুর রহমান অস্বিকার করে বলেন, আমাদের মধ্যে জমি জমা নিয়ে বিরোধ।
জানতে চাইলে আলফাডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ মো. নাজমুল করিম বলেন, উক্ত ঘটনা জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলছিল, ওই এলাকায় শান্তির জন্য ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে আটক করে কোর্টে পাঠানো হয়েছে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন