আলফাডাঙ্গা ঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের বহুতল বিশিষ্ট উপজেলা প্রশাসনিক ভবনের শুভ উদ্ধোধন করেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও ফরিদপুর -১ আসনের সংসদ সদস্য মো. আব্দুর রহমান। গত সোমবার দুপুরে (২৭-২-১৭) উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তর এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। উক্ত ভবন ও একটি হল রুম মেসার্স আতিয়ার রহমান ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ২০১৪-১৫ অর্থ বছরে মোট ৪ কোটি ২০ লক্ষ ৪৬ হাজার ৮২৬ টাকা ব্যয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর বাস্তবায়ন করেন। এ সময় উপস্থিত আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এম জালাল উদ্দিন, বোয়ালমারী সহকারী ভূমি কমিশনার নাইমা আফরোজ ইমা, আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস এম আকরাম হোসেন, সাধারন সম্পাদক নুরুল বাসার মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. সিদ্দিকুর রহমান, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান আহাদুল হাচান আহাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান খান সাইফুল ইসলাম, উপজেলা প্রকৌশলী কর্মকর্তা জয়নুল আবেদীন, জেলা পরিষদের মহিলা সদস্য মোসা. বিউটি বেগম, যুবলীগের সভাপতি আহসান উদ্দৌলা রানা, সাধারন সম্পাদক সাইফুর রহমান সাইফার, যুবলীগের মহিলা সম্পাদিকা সৈয়দা নাজনিন, ছাত্রলীগের সভাপতি খান মিজানুর রহমান, সাধারন সম্পাদক তৌকির আহম্মেদ ডালিম, মহিলা নের্তী মোসা. শিল্পী বেগম প্রমূখ। এ সময় ইউপি চেয়াম্যান, বিভিন্ন সরকারী দপ্তরের কর্মকর্তা , উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা-কর্মী, যুবলীগ-ছাত্রলীগ ও সাংবাদিক বৃন্দ।
সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
আলফাডাঙ্গায় উপজেলা প্রশাসনিক ভবনের শুভ উদ্ধোধন
আলফাডাঙ্গা ঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের বহুতল বিশিষ্ট উপজেলা প্রশাসনিক ভবনের শুভ উদ্ধোধন করেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও ফরিদপুর -১ আসনের সংসদ সদস্য মো. আব্দুর রহমান। গত সোমবার দুপুরে (২৭-২-১৭) উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তর এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। উক্ত ভবন ও একটি হল রুম মেসার্স আতিয়ার রহমান ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ২০১৪-১৫ অর্থ বছরে মোট ৪ কোটি ২০ লক্ষ ৪৬ হাজার ৮২৬ টাকা ব্যয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর বাস্তবায়ন করেন। এ সময় উপস্থিত আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এম জালাল উদ্দিন, বোয়ালমারী সহকারী ভূমি কমিশনার নাইমা আফরোজ ইমা, আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস এম আকরাম হোসেন, সাধারন সম্পাদক নুরুল বাসার মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. সিদ্দিকুর রহমান, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান আহাদুল হাচান আহাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান খান সাইফুল ইসলাম, উপজেলা প্রকৌশলী কর্মকর্তা জয়নুল আবেদীন, জেলা পরিষদের মহিলা সদস্য মোসা. বিউটি বেগম, যুবলীগের সভাপতি আহসান উদ্দৌলা রানা, সাধারন সম্পাদক সাইফুর রহমান সাইফার, যুবলীগের মহিলা সম্পাদিকা সৈয়দা নাজনিন, ছাত্রলীগের সভাপতি খান মিজানুর রহমান, সাধারন সম্পাদক তৌকির আহম্মেদ ডালিম, মহিলা নের্তী মোসা. শিল্পী বেগম প্রমূখ। এ সময় ইউপি চেয়াম্যান, বিভিন্ন সরকারী দপ্তরের কর্মকর্তা , উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা-কর্মী, যুবলীগ-ছাত্রলীগ ও সাংবাদিক বৃন্দ।
শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
তোপের মুখে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি ! আলফাডাঙ্গায় অভিযুক্ত কমিটি দিয়ে চলছে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই
বিশেষ প্রতিনিধি ঃ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলায় অভিযুক্ত কমিটি দিয়ে চলছে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাইয়ের কাজ। ডাকযোগে ভুয়া নাম ঠিকানা ব্যবহার করে প্রকৃত চারশত মুক্তিযোদ্ধাদের নামে কে বা কারা তিনটি ভিত্তিহীন অভিযোগ করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর । বাদীর উপস্থিতি ছাড়া উক্ত অভিযোগ গুলো আমলে এনে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের হয়রানী করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
ইউএনও অফিস সুত্রে জানা যায়, এস.এম মুজিবুর রহমান সভাপতি,উপজেলা নির্বাহী অফিসার সদস্য সচিব, ফরিদপুর জেলা ইউনিট কমান্ড সদস্য আবুল হোসেন ও আমিনুর রহমান ফরিদ, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রনালয়(মুবিম) প্রতিনিধি সদস্য উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস.এম আকরাম হোসেন, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সেলের প্রতিনিধি সদস্য আবু হোসেন তালুকদার, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল(জামুকা) প্রতিনিধি সদস্য মোঃ গোলাম সফি-কে আলফাডাঙ্গা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি নিযুক্ত করা হয়েছে।
সারা দেশের ন্যায় আলফাডাঙ্গায় গত ২৮ জানুয়ারী শনিবার মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শুরু হয়। যাদের নাম শুধুমাত্র গেজেটে তালিকা ভুক্ত ও সাময়িক সনদ আছে এবং যারা নতুন তালিকাভুক্তির জন্য অনলাইনে ও সরাসরি আবেদন করেছেন তাদেরকে বেশ কিছুদিন যাবৎ উপজেলা হল রুমে ৬টি ইউনিয়ন পর্যায় ক্রমে যাচাই বাছাই এর কাজ শেষ পর্যায়। এ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা মহলে শুরু হয়েছে লেনদেন সহ নানা বিধি দৌড় ঝাপ। যাচাই-বাছাই কমিটিতে প্রথমে ৭ জন থাকলেও পরে আরও একজনকে অন্তভুক্ত করেন জামুকা। যাচাই বাছাই কমিটির ৮জনের মধ্যে এস.এম আকরাম হোসেন, আবু হোসেন তালুকদার, মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, মোঃ গোলাম সফি সংশ্লিষ্ট উপজেলার চার জনের নামে অভিযোগ রয়েছে। মন্ত্রনালয়ের নির্দেশনা থাকা সত্তেও দেখা যায় ,যাদের নাম লাল মুক্তিবার্তা ও ভারতীয় তালিকায় রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে নাম মাত্র ভিত্তিহীন অভিযোগ আমলে এনে যাচাই-বাছাই এর অন্তভুক্ত করে একাধীক তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই বাছাই কমিটির সদস্য সচিব স্বাক্ষরিত নোর্টিশ এর মাধ্যমে ডেকে উপজেলা হলরুমে গণশুনানী করেছেন। যাচাই বাছাই কমিটি উক্ত গণশুনানী করেও ক্ষান্তহননী বরং একই অভিযোগের ভিত্তিতেই উক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের অনলাইনের আবেদন ফরম সহ তিনটি ফরম নতুন করে পূরণ করে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। এতে উপজেলার শতশত প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা বার বার হয়রানীর শিকার হচ্ছেন বলে আজ শনিবার দুপুরে উপজেলা চত্ত্বরে প্রতিবাদ সমাবেশ করেন। সমাবেশে মুক্তিযোদ্ধারা উক্ত যাচাই বাছাই কমিটির বিরুদ্ধে নানা বিধ অভিযোগ ও অনিয়মের কথা সাংবাদিকদের নিকট তুলে ধরেন। এ সময় মুক্তিযোদ্ধের তোপের মুখে পরেন যাচাই বাছাই কমিটি। পরে মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম.এম জালাল উদ্দিন ,সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মুকিবুল হাসান পুটু মিয়া সহ কয়েক জন মুক্তিযোদ্ধা প্রতিনিধি হিসাবে যাচাই বাছাই কমিটির সঙ্গে এক জররী সভায় মতবিনিময় করেন।
কমিটিতে অভিযুক্ত চার সদস্যকে দিয়ে চলছে যাচাই বাছাই এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমিটির সভাপতি বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এস.এম মজিবার রহমান সাংবাদিকদের বলেন, গণশুনানী দিয়ে অভিযোগকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কলক্ষমুক্ত করা হলো। অভিযুক্তদের বিষয় আমাকে সদস্য সচিব যাচাই বাছাই শুরু হওয়ার পরে জানিয়েছেন। আগে জানতে পারলে তাদের নিয়ে যাচাই বাছাই করতাম না। তবে ভাতা প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের নোর্টিশ করে ডেকে এনে আনুষ্ঠানিক শোনানিতে সংঙ্কচ বোধ করছেন তিনি।
এ ব্যাপারে সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মুকিবুল হাসান পুটু মিয়া বলেন, মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের ডেকে অযথা হয়রানী করছেন। এটি মুক্তিযোদ্ধাদের অবমাননার শামিল। তিনি যাচাই বাছাই কমিটির প্রতি আহবান জানান যেন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা আর কোন হয়রানীর শিক্রা না হন।
সমাবেশ থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাদত হোসেন বালা সহ একাধীক মুক্তিযোদ্ধা বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যারা অভিযোগ এনেছে তারা কেউ হাজির নেই, এমনকি অভিযোগ কারিরা বিষয়টি জানেন না, কে বা কাহারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নামে অভিযোগ দিয়েছেন তাদেরও কোন সন্ধান নেই। আমাদের নামের সাথে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটির চার জনের নামে অভিযোগ থাকা সত্তেও তারা যাচাই-বাছাই কমিটিতে রয়েছে কিভাবে ? উক্ত বিষয়টি সমাধানের জন্য স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ও মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার(অতিরিক্ত দায়িত্ব) রওশন আরা পলি বলেন, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের নিয়ম অনুযায়ী তাদের যাচাই বাছাই করা হবে এবং কমিটিতে সংশ্লিষ্ট অভিযুক্ত কারীদের বিষয় উর্ধতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ইউএনও অফিস সুত্রে জানা যায়, এস.এম মুজিবুর রহমান সভাপতি,উপজেলা নির্বাহী অফিসার সদস্য সচিব, ফরিদপুর জেলা ইউনিট কমান্ড সদস্য আবুল হোসেন ও আমিনুর রহমান ফরিদ, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রনালয়(মুবিম) প্রতিনিধি সদস্য উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস.এম আকরাম হোসেন, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সেলের প্রতিনিধি সদস্য আবু হোসেন তালুকদার, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল(জামুকা) প্রতিনিধি সদস্য মোঃ গোলাম সফি-কে আলফাডাঙ্গা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি নিযুক্ত করা হয়েছে।
সারা দেশের ন্যায় আলফাডাঙ্গায় গত ২৮ জানুয়ারী শনিবার মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শুরু হয়। যাদের নাম শুধুমাত্র গেজেটে তালিকা ভুক্ত ও সাময়িক সনদ আছে এবং যারা নতুন তালিকাভুক্তির জন্য অনলাইনে ও সরাসরি আবেদন করেছেন তাদেরকে বেশ কিছুদিন যাবৎ উপজেলা হল রুমে ৬টি ইউনিয়ন পর্যায় ক্রমে যাচাই বাছাই এর কাজ শেষ পর্যায়। এ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা মহলে শুরু হয়েছে লেনদেন সহ নানা বিধি দৌড় ঝাপ। যাচাই-বাছাই কমিটিতে প্রথমে ৭ জন থাকলেও পরে আরও একজনকে অন্তভুক্ত করেন জামুকা। যাচাই বাছাই কমিটির ৮জনের মধ্যে এস.এম আকরাম হোসেন, আবু হোসেন তালুকদার, মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, মোঃ গোলাম সফি সংশ্লিষ্ট উপজেলার চার জনের নামে অভিযোগ রয়েছে। মন্ত্রনালয়ের নির্দেশনা থাকা সত্তেও দেখা যায় ,যাদের নাম লাল মুক্তিবার্তা ও ভারতীয় তালিকায় রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে নাম মাত্র ভিত্তিহীন অভিযোগ আমলে এনে যাচাই-বাছাই এর অন্তভুক্ত করে একাধীক তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই বাছাই কমিটির সদস্য সচিব স্বাক্ষরিত নোর্টিশ এর মাধ্যমে ডেকে উপজেলা হলরুমে গণশুনানী করেছেন। যাচাই বাছাই কমিটি উক্ত গণশুনানী করেও ক্ষান্তহননী বরং একই অভিযোগের ভিত্তিতেই উক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের অনলাইনের আবেদন ফরম সহ তিনটি ফরম নতুন করে পূরণ করে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। এতে উপজেলার শতশত প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা বার বার হয়রানীর শিকার হচ্ছেন বলে আজ শনিবার দুপুরে উপজেলা চত্ত্বরে প্রতিবাদ সমাবেশ করেন। সমাবেশে মুক্তিযোদ্ধারা উক্ত যাচাই বাছাই কমিটির বিরুদ্ধে নানা বিধ অভিযোগ ও অনিয়মের কথা সাংবাদিকদের নিকট তুলে ধরেন। এ সময় মুক্তিযোদ্ধের তোপের মুখে পরেন যাচাই বাছাই কমিটি। পরে মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম.এম জালাল উদ্দিন ,সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মুকিবুল হাসান পুটু মিয়া সহ কয়েক জন মুক্তিযোদ্ধা প্রতিনিধি হিসাবে যাচাই বাছাই কমিটির সঙ্গে এক জররী সভায় মতবিনিময় করেন।
কমিটিতে অভিযুক্ত চার সদস্যকে দিয়ে চলছে যাচাই বাছাই এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমিটির সভাপতি বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এস.এম মজিবার রহমান সাংবাদিকদের বলেন, গণশুনানী দিয়ে অভিযোগকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কলক্ষমুক্ত করা হলো। অভিযুক্তদের বিষয় আমাকে সদস্য সচিব যাচাই বাছাই শুরু হওয়ার পরে জানিয়েছেন। আগে জানতে পারলে তাদের নিয়ে যাচাই বাছাই করতাম না। তবে ভাতা প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের নোর্টিশ করে ডেকে এনে আনুষ্ঠানিক শোনানিতে সংঙ্কচ বোধ করছেন তিনি।
এ ব্যাপারে সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মুকিবুল হাসান পুটু মিয়া বলেন, মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের ডেকে অযথা হয়রানী করছেন। এটি মুক্তিযোদ্ধাদের অবমাননার শামিল। তিনি যাচাই বাছাই কমিটির প্রতি আহবান জানান যেন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা আর কোন হয়রানীর শিক্রা না হন।
সমাবেশ থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাদত হোসেন বালা সহ একাধীক মুক্তিযোদ্ধা বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যারা অভিযোগ এনেছে তারা কেউ হাজির নেই, এমনকি অভিযোগ কারিরা বিষয়টি জানেন না, কে বা কাহারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নামে অভিযোগ দিয়েছেন তাদেরও কোন সন্ধান নেই। আমাদের নামের সাথে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটির চার জনের নামে অভিযোগ থাকা সত্তেও তারা যাচাই-বাছাই কমিটিতে রয়েছে কিভাবে ? উক্ত বিষয়টি সমাধানের জন্য স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ও মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার(অতিরিক্ত দায়িত্ব) রওশন আরা পলি বলেন, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের নিয়ম অনুযায়ী তাদের যাচাই বাছাই করা হবে এবং কমিটিতে সংশ্লিষ্ট অভিযুক্ত কারীদের বিষয় উর্ধতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
ওয়াবদার জায়গা রক্ষা করলেন ডিসি
বিশেষ প্রতিনিধি ঃ বাঁচাও নদী, বাঁচাও মানুষ,বাঁচাও দেশ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গা রক্ষা করলেন ফরিদপুর জেলা প্রশাসক ও জেলা নদী রক্ষা কমিটির সভাপতি বেগম উম্মে সালমা তানজিয়া। আজ সোমবার(২০-২-১৭) ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার পাচুড়িয়া ইউনিয়রে বেড়ীর হাট বাজার সংলগ্ন ওয়াবদার খাল এর উপর বেআইনি ভাবে দখল করে আর.সি.সি পাকা পিলার দিয়ে তৈরি করে অবৈধ ভাবে দোকনঘর ভবন নিমার্ণের সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার(অতিরিক্ত দায়িত্ব) রওশন আরা পলি-কে পাঠিয়ে ওয়াবদার জায়গা রক্ষা করেন জেলা প্রশাসক।
জানা যায়, উপজেলাধীন বেড়িরহাট বাজারে বানা থেকে যোগিবরাট মেইন রাস্তার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ওয়াবদার সরকারী খাল। খালের পাড় দিয়ে বাজার সংলগ্ন জায়গায় এলাকার কিছু অসাধু ব্যক্তিগণ অবৈধ ভাবে খালটি দখল করে নিচ্ছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় সরকারী জায়গা দখলের মহা উৎসব চলছে। স্থানীয় প্রভাবশালী ধুলজুড়ী গ্রামের দাউদ হোসেন, আনন্দ ডাক্তার,নিরঞ্জন , কিরণ দজি, আমিনুর সরদার ,মান্নান গাজি ,আইযুব খান , হালিম খান ও ফজর মিয়া গং ৭/৮টি দোকান ঘর অবৈধ ভাবে নির্মাণ করছেন। জানতে চাইলে দাউদ হোসেন বলেন, উক্ত খালেতে আরও অনেক ঘর অবৈধ আছে। সেই গুলী আগে বন্ধ করেন তার পর আমাদের ঘরের কাজ বন্ধ হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার(অতিরিক্ত দায়িত্ব) রওশন আরা পলি বলেন, খালের মধ্যে সরকারী জায়গায় অবৈধ ভাবে ঘর উত্তেলন করতে ছিল। খবর পেয়ে সরেজমিনে গিয়ে ঘর তোলার কাজ বন্ধ করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনুচ্ছুক এক স্থানীয় ব্যাক্তি সাংবাদিকদের বলেন, মান্নান গাছিদের ঘরের কাজ বন্ধ করেছে ইউএনও কিন্তু আলফাডাঙ্গা উপজেলা চেয়ারম্যানের ভাই দাউদ হোসেন এর ঘরের কাজ এখনও চলছে।
জানা যায়, উপজেলাধীন বেড়িরহাট বাজারে বানা থেকে যোগিবরাট মেইন রাস্তার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ওয়াবদার সরকারী খাল। খালের পাড় দিয়ে বাজার সংলগ্ন জায়গায় এলাকার কিছু অসাধু ব্যক্তিগণ অবৈধ ভাবে খালটি দখল করে নিচ্ছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় সরকারী জায়গা দখলের মহা উৎসব চলছে। স্থানীয় প্রভাবশালী ধুলজুড়ী গ্রামের দাউদ হোসেন, আনন্দ ডাক্তার,নিরঞ্জন , কিরণ দজি, আমিনুর সরদার ,মান্নান গাজি ,আইযুব খান , হালিম খান ও ফজর মিয়া গং ৭/৮টি দোকান ঘর অবৈধ ভাবে নির্মাণ করছেন। জানতে চাইলে দাউদ হোসেন বলেন, উক্ত খালেতে আরও অনেক ঘর অবৈধ আছে। সেই গুলী আগে বন্ধ করেন তার পর আমাদের ঘরের কাজ বন্ধ হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার(অতিরিক্ত দায়িত্ব) রওশন আরা পলি বলেন, খালের মধ্যে সরকারী জায়গায় অবৈধ ভাবে ঘর উত্তেলন করতে ছিল। খবর পেয়ে সরেজমিনে গিয়ে ঘর তোলার কাজ বন্ধ করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনুচ্ছুক এক স্থানীয় ব্যাক্তি সাংবাদিকদের বলেন, মান্নান গাছিদের ঘরের কাজ বন্ধ করেছে ইউএনও কিন্তু আলফাডাঙ্গা উপজেলা চেয়ারম্যানের ভাই দাউদ হোসেন এর ঘরের কাজ এখনও চলছে।
মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
গৃহবধূ নির্যাতন ! হাতের মেহেদীর রঙ মুছতে না মুছতেই লাশ হতে হলো শান্তকে
ইনসানা আক্তার শান্ত |
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, আলফাডাঙ্গা উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নে জয়দেপুর গ্রামের লম্পট দাউদ খানের পুত্র জয়নুল খানের সাথে পারিবারিক ভাবে গত ৩১ জানুয়ারী ১৭ ইং তারিখে বোয়ালমারী উপজেলার ময়না ইউনিয়নে বান্দু গ্রামের ওয়াদুদ মোল্যার মেয়ে শান্তর বিবাহ হয়। বিবাহের পর শান্ত জানতে পারে তার শশুড়ের তিন বিবাহ এবং স্বামী জয়নালের পঞ্চম বিবাহ নববধু সে। চাকুরির সুবাধে বিবাহের ২ দিন পর স্বামী শান্তকে জয়দেবপুর নিজ বাড়িতে রেখে চলে যান ঢাকায় কর্মস্থলে। জয়নুল বাড়িতে এলেও পিতার বাড়িতে মেলানী করা হলো না তার। বিবাহের মাত্র ১৫ দিনের মাথায় স্বামীর বাড়িতে লাশ হতে হয় শান্তকে। অন্য দিকে শান্তর শশুর দাউদ খান বলেন, তার নবগৃহবধু আত্মহত্যা করেছে। খবর পেয়ে আলফাডাঙ্গা থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তে জন্য ফরিদপুরে প্ররণ করেছে ।
এ বিষয় শান্তর পিতা মো.ওয়াদুদ মোল্লা বাদী হয়ে মো. দাউদ খান (৫৫), পারভিন বেগম (৪০), জয়নুল খান (৩২), ফয়সাল খান (২৭) ও সিদ্দিকুর রহমান (৪০) এর নামে আলফাডাঙ্গা থানায় হত্যার অভিযোগ দায়ের করেন।
চানতে চাইলে আলফাডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ মো. নাজমুল করিম বলেন, এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা করা হয়েছে। ময়না তদন্ত রির্পোট আসলে হত্যা মামলা হলে হত্যা মামলা নেওয়া হবে।
শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
প্রতিপক্ষের হামলায় আলফাডাঙ্গায় নৌ-বাহিনী অফিসারের বাড়িতে ভাংচুর
আলফাডাঙ্গা প্রতিনিধি ঃ আলফাডাঙ্গায় জমিজমা বিরোধের জেরে বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর অফিসারের বাড়িতে হামলা চালিয়ে কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাংচুর সহ তার ভাইকে আহত করেছে প্রতিপক্ষ দল। খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে আটক করে আদালতে পাঠিয়েছেন। পরিস্থিতি এখন নিয়নন্ত্রে। তার মাতা বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ করেছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বাজড়া গ্রামে বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী পেটি(সিডি) অফিসার মো. নাজমুল হাসান এর বাড়িতে হামলা চালিয়ে কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাংচুর করে উক্ত গ্রামের মো. মিজানুর রহমান গ্রুপের লোকজন। এ সময় অফিসার নাজমুল এর ভাই কৃষক মাসুদ বাধা দিলে তাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে গুরুত্বর আহত করে। পরে আহত মাসুদকে উদ্ধার করে আলফাডাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯ টায় ১০-১২জনের একটি সশস্ত্রদল অফিসার নাজমুল শেখ, পলাশ শেখ, বাবুল শেখ, আরচু আলী মীর, বাকা মিয়া, ইদ্রিস মিয়া, আব্দুল কুদ্দুস, ছরোয়ার মিয়ার বাড়ি ভাংচুর করে বাধা দেওয়ায় মাসুদকে বিপক্ষের লোকজন আহত করে।পরে উক্ত ঘটনায় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পালটা ধাওয়া হয়। তাতে মিজানুর রহমান আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। খবর পেয়ে আলফাডাঙ্গা থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে আটক করে কোর্টে পাঠিয়েছে। আটককৃতরা হলো মশিয়ার রহমান(২৭),জুয়েল (৩৫),জব্বার (৪০),রইচ উদ্দিন(৩৭) ও ইয়ানুর(২৮)। এ ব্যাপারে নাজমুলের মাতা বাদি হয়ে থানায় অভিযোগ দাখিল করেছে।
এ বিষয় বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর অফিসার মো. নাজমুল হাসান ফোনে সাংবাদিকদের বলেন, আমার বাড়িতে হামলা চালিয়ে কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাংচুর করে একই গ্রামের মো. মিজানুর রহমান গ্রুপের লোকজন। বাধা দিলে আমার বড় ভাই মাসুদকে মেরে হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
বিষয়টি মিজানুর রহমান অস্বিকার করে বলেন, আমাদের মধ্যে জমি জমা নিয়ে বিরোধ।
জানতে চাইলে আলফাডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ মো. নাজমুল করিম বলেন, উক্ত ঘটনা জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলছিল, ওই এলাকায় শান্তির জন্য ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে আটক করে কোর্টে পাঠানো হয়েছে ।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বাজড়া গ্রামে বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী পেটি(সিডি) অফিসার মো. নাজমুল হাসান এর বাড়িতে হামলা চালিয়ে কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাংচুর করে উক্ত গ্রামের মো. মিজানুর রহমান গ্রুপের লোকজন। এ সময় অফিসার নাজমুল এর ভাই কৃষক মাসুদ বাধা দিলে তাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে গুরুত্বর আহত করে। পরে আহত মাসুদকে উদ্ধার করে আলফাডাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯ টায় ১০-১২জনের একটি সশস্ত্রদল অফিসার নাজমুল শেখ, পলাশ শেখ, বাবুল শেখ, আরচু আলী মীর, বাকা মিয়া, ইদ্রিস মিয়া, আব্দুল কুদ্দুস, ছরোয়ার মিয়ার বাড়ি ভাংচুর করে বাধা দেওয়ায় মাসুদকে বিপক্ষের লোকজন আহত করে।পরে উক্ত ঘটনায় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পালটা ধাওয়া হয়। তাতে মিজানুর রহমান আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। খবর পেয়ে আলফাডাঙ্গা থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে আটক করে কোর্টে পাঠিয়েছে। আটককৃতরা হলো মশিয়ার রহমান(২৭),জুয়েল (৩৫),জব্বার (৪০),রইচ উদ্দিন(৩৭) ও ইয়ানুর(২৮)। এ ব্যাপারে নাজমুলের মাতা বাদি হয়ে থানায় অভিযোগ দাখিল করেছে।
এ বিষয় বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর অফিসার মো. নাজমুল হাসান ফোনে সাংবাদিকদের বলেন, আমার বাড়িতে হামলা চালিয়ে কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাংচুর করে একই গ্রামের মো. মিজানুর রহমান গ্রুপের লোকজন। বাধা দিলে আমার বড় ভাই মাসুদকে মেরে হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
বিষয়টি মিজানুর রহমান অস্বিকার করে বলেন, আমাদের মধ্যে জমি জমা নিয়ে বিরোধ।
জানতে চাইলে আলফাডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ মো. নাজমুল করিম বলেন, উক্ত ঘটনা জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলছিল, ওই এলাকায় শান্তির জন্য ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে আটক করে কোর্টে পাঠানো হয়েছে ।
বোয়ালমারীতে আব্দুর রহমান এমপিকে সংবর্ধনা
বোয়ালমারী প্রতিনিধি ঃ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্¥ সাধারন সম্পাদক নির্বচিত হওয়ায় মো. আব্দুর রহমান এমপিকে আজ শনিবার ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। নাগরিক কমিটির ব্যানারে আওয়ামী লীগের একাংশ এ সংবর্ধনা প্রদান করে। উপজেলা আওয়মী লীগের সহসভাপতি ও নাগরিক কমিটির আহবায়ক জেলা পরিষদের নির্বাচিত সদস্য আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ। তিনি তার বক্তব্যে বলেন শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত নেন তিনি তা বাস্তবায়ন করেন। ড. ইউনুস, বিএনপি, জামায়াতের কথা শুনে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক পদ্মা সেতুর টাকা ফেরত নিয়েছিলেন। বিশ্ব ব্যাংককে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে শেখ হাসিনা স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণ করছেন। আগামী নির্বাচন শতভাগ অবাধ, সুষ্টু ও নিরপেক্ষ হবে। বিএনপি নির্বাচনে না এলে তাদেও অস্তিত্ব বিলিন হয়ে যাবে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব শাহজাহান মীরদাহ পিকুলের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএম মোজাম্মেল হক এমপি, খালিদ মাহামুদ এমপি, আবু সাইদ আল মাহামুদ স্বপন এমপি, এসএম কামাল, মো. দেলোয়ার হোসেন, জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারন সম্পাদক মো. সিরাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের চেয়ারম্যান ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ডা. দিলিপ রায় প্রমুখ। আলফাডাঙ্গা উপজেলা থেকে উক্ত অনুষ্ঠানে আলফাডাঙ্গা সদর ইউপি চেয়ারম্যান আহাদুল হাসান আহাদ, কৃষক লীগের কেন্দীয় কমিটিরি সদস্য জামাল হোসেন মুন্না,উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আহসান-উদ্দৌলাহ রানা,উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি খান মিজানুর রহমান ও ইউপি চেয়ারম্যানদের নেতৃত্বে ৩/৪শত মটর সাইকেল বহর নিয়ে যোগদেন। সংবর্ধনা শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন কওে আখি আলমগির, রিংকু, আকাশ, আকবর প্রমুখ শিল্পিবৃন্দ।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)