বিশেষ প্রতিনিধি ঃ প্রেম মানে না ধনী গরিব, প্রেম মানে না শত বাধা, আর সেই বাধাকে উপেক্ষা করে প্রেমের টানে বাজার ব্যবসায়ী প্রেমিক সোহাগ এর হাত ধরে ঘর ছাড়লো হেলেঞ্চা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেনীতে পড়–য়া মেধাবী ছাত্রী কানিজ আক্তার লিজা(১৫)। সরেজমিন ও থানা সুত্রে জানা যায়, উপজেলাধীন হেলেঞ্চা বাজারে মোবাইলের দোকান ব্যবসায়ী সোহাগ (২১) দীর্ঘদিন যাবত লিজার সঙ্গে গভীর প্রেমের সর্ম্পক চলছিল। ইতিপূর্বে ইউপি চেয়ারম্যান ও উক্ত বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বিষয়টিকে কেন্দ্র করে শালিশ বিচারের মাধ্যমে উভয়কে শাসিয়েছেন। অবশেষে প্রেমের টানে প্রেমিক প্রেমিকা উভয় গত ১৭ এপ্রিল লিজার স্কুল থেকে পালিয়ে যায়। তাদের উভয়ের বাড়ি আলফাডাঙ্গার বুড়াইচ ইউনিয়নের শোলমারী গ্রামে। এ ব্যাপারে লিজার নানী রিজিয়া বেগম বাদী হয়ে সোহাগ(২১),আলামিন(২২),হাবিল(২৫) ও শফিক(২৪) কে আসামী করে আলফাডাঙ্গা থানায় অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-জিআর-০৮,তাং-১৮/৪/১৭ইং। থানা পুলিশ মঙ্গলবার রাতে খবর পেয়ে বুড়াইচ ইউপি চেয়ারম্যানকে সঙ্গে নিয়ে যশোর জেলার বাঘার পাড়া উপজেলা থেকে লিজাকে উদ্ধার করে অভিভাবকের নিকট পৌছিয়ে দেন।
এ ঘটনায় সোহাগের দুলাভাই আলামিনের পিতা জালাল উদ্দিন আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবে এসে সাংবাদিকদের কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন, আমার ছেলে ঐদিন ঢাকা থেকে বাড়িতে আশার পর পুলিশ তাকে বিনা অপরাধে ধরে নিয়ে যায়। পরে থানায় এনে আলামিনকে অপহরণ মামলার আসামী করে। কিন্তু থানা পুলিশ যশোর থেকে ছেলে মেয়েকে এক সঙ্গে পেয়েও সোহাগকে ছেড়ে দিয়ে লিজাকে উদ্ধার করে আমার ছেলে(আলামিন)কে মিথ্যা মামলার আসামী করে কোর্টে প্রেরণ করে।
মামলাটি মিথ্যা দাবী করে সোহাগের মা বলেন, আমার ছেলের সঙ্গে লিজার সম্পর্কের বিষয় এলাকার সবাই জানতো। তবুও মেয়ের পক্ষ হয়রানী মূলক মিথ্যা মামলা করে আমার ছেলে ও জামাইদের ফাসিয়েছে।
এ ব্যপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই শুভজিৎ পাল বলেন, মেয়েকে উদ্ধারের সময় ছেলে পালিয়ে যায়, তবে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, শুনেছি এদের উভয়ের মধ্যে প্রেমের সর্ম্পক ছিল।
জানতে চাইলে আলফাডাঙ্গা থানার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা এস আই মো. সাহেব আলী বলেন, বাদীর অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু করেছি। ভিক্টিম আদালতে শিকারোক্তি দিবেন। তাহলে আসল ঘটনা বেরিয়ে আসবে।
এ ঘটনায় সোহাগের দুলাভাই আলামিনের পিতা জালাল উদ্দিন আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবে এসে সাংবাদিকদের কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন, আমার ছেলে ঐদিন ঢাকা থেকে বাড়িতে আশার পর পুলিশ তাকে বিনা অপরাধে ধরে নিয়ে যায়। পরে থানায় এনে আলামিনকে অপহরণ মামলার আসামী করে। কিন্তু থানা পুলিশ যশোর থেকে ছেলে মেয়েকে এক সঙ্গে পেয়েও সোহাগকে ছেড়ে দিয়ে লিজাকে উদ্ধার করে আমার ছেলে(আলামিন)কে মিথ্যা মামলার আসামী করে কোর্টে প্রেরণ করে।
মামলাটি মিথ্যা দাবী করে সোহাগের মা বলেন, আমার ছেলের সঙ্গে লিজার সম্পর্কের বিষয় এলাকার সবাই জানতো। তবুও মেয়ের পক্ষ হয়রানী মূলক মিথ্যা মামলা করে আমার ছেলে ও জামাইদের ফাসিয়েছে।
এ ব্যপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই শুভজিৎ পাল বলেন, মেয়েকে উদ্ধারের সময় ছেলে পালিয়ে যায়, তবে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, শুনেছি এদের উভয়ের মধ্যে প্রেমের সর্ম্পক ছিল।
জানতে চাইলে আলফাডাঙ্গা থানার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা এস আই মো. সাহেব আলী বলেন, বাদীর অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু করেছি। ভিক্টিম আদালতে শিকারোক্তি দিবেন। তাহলে আসল ঘটনা বেরিয়ে আসবে।